ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে অটোচালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আরো এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম নুরে আলম জুয়েল (৩৬), সে গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে। গত বুধবার দিবাগত রাত ৮ টায় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার ভাদাইল বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় কুসুম্বি ইউনিয়নের বাগড়া কলোনী এলাকার আব্দুল মালেক সরকারের ছেলে সুমন সরকার (৩৭) কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকায় আবু বক্কর তার নিজের ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। দুর্বৃত্তরা তার অটোরিকশা ছিনতাই করে তাকে হত্যা করে বাগড়ার তালপাড়ার একটি পুকুরে ফেলে রেখে যায়। নিখোঁজের ৮ দিনপর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে আবু বক্করের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্যান্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।শেরপুরে অটোচালক হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুরে অটোচালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আরো এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম নুরে আলম জুয়েল (৩৬), সে গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে। গত বুধবার দিবাগত রাত ৮ টায় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার ভাদাইল বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় কুসুম্বি ইউনিয়নের বাগড়া কলোনী এলাকার আব্দুল মালেক সরকারের ছেলে সুমন সরকার (৩৭) কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকায় আবু বক্কর তার নিজের ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। দুর্বৃত্তরা তার অটোরিকশা ছিনতাই করে তাকে হত্যা করে বাগড়ার তালপাড়ার একটি পুকুরে ফেলে রেখে যায়। নিখোঁজের ৮ দিনপর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে আবু বক্করের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্যান্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে অটোচালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আরো এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম নুরে আলম জুয়েল (৩৬), সে গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে। গত বুধবার দিবাগত রাত ৮ টায় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার ভাদাইল বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় কুসুম্বি ইউনিয়নের বাগড়া কলোনী এলাকার আব্দুল মালেক সরকারের ছেলে সুমন সরকার (৩৭) কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকায় আবু বক্কর তার নিজের ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। দুর্বৃত্তরা তার অটোরিকশা ছিনতাই করে তাকে হত্যা করে বাগড়ার তালপাড়ার একটি পুকুরে ফেলে রেখে যায়। নিখোঁজের ৮ দিনপর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে আবু বক্করের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্যান্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।শেরপুরে অটোচালক হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুরে অটোচালক আবু বক্কর হত্যা মামলার আরো এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামির নাম নুরে আলম জুয়েল (৩৬), সে গাড়িদহ ইউনিয়নের হাপুনিয়া গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে। গত বুধবার দিবাগত রাত ৮ টায় ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার ভাদাইল বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে একই মামলায় কুসুম্বি ইউনিয়নের বাগড়া কলোনী এলাকার আব্দুল মালেক সরকারের ছেলে সুমন সরকার (৩৭) কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের গোসাইবাড়ি এলাকায় আবু বক্কর তার নিজের ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। দুর্বৃত্তরা তার অটোরিকশা ছিনতাই করে তাকে হত্যা করে বাগড়ার তালপাড়ার একটি পুকুরে ফেলে রেখে যায়। নিখোঁজের ৮ দিনপর গত ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে আবু বক্করের অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় জুয়েল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শেরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন বলেন, মামলার অন্যান্য আসামিদের ধরতে পুলিশের বিশেষ টিম বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।