ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মা তুমি আবার এসো ভক্তের এই আকুতির মধ্য দিয়েই দেবী প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গোৎসব। পাঁচদিনব্যাপী পূজা-অর্চনার পর বিজয়া দশমীতে ভক্তরা মণ্ডপে মণ্ডপে দর্পণ-বিসর্জন, সিঁদুর খেলা, ঢাকের বাদ্য ও শঙ্খধ্বনির মধ্য দিয়ে দেবীকে বিদায় জানান। গত ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী তিথিতে চণ্ডীপাঠ, বোধন ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা হয়। পরবর্তী পাঁচ দিন মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে পূজা-অর্চনায় দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন ভক্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে দর্পণ-বিসর্জন শেষে বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয় প্রতিমা বিসর্জন। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য ভক্তরা ট্রাক ও ভ্যানে করে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিমা নিয়ে ধলেশ্বরী নদীর হাটলক্ষ্মীগঞ্জ লঞ্চ ঘাটে আসেন। সেখানে দেবীকে বিসর্জন দেওয়া হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস অনুযায়ী, বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গা স্বামীর গৃহ কৈলাসে ফিরে যান এবং আগামী শরতে তিনি আবার বাবার গৃহে ফিরে আসবেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
মা তুমি আবার এসো ভক্তের এই আকুতির মধ্য দিয়েই দেবী প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গোৎসব। পাঁচদিনব্যাপী পূজা-অর্চনার পর বিজয়া দশমীতে ভক্তরা মণ্ডপে মণ্ডপে দর্পণ-বিসর্জন, সিঁদুর খেলা, ঢাকের বাদ্য ও শঙ্খধ্বনির মধ্য দিয়ে দেবীকে বিদায় জানান। গত ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী তিথিতে চণ্ডীপাঠ, বোধন ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা হয়। পরবর্তী পাঁচ দিন মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে পূজা-অর্চনায় দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন ভক্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে দর্পণ-বিসর্জন শেষে বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয় প্রতিমা বিসর্জন। প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য ভক্তরা ট্রাক ও ভ্যানে করে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিমা নিয়ে ধলেশ্বরী নদীর হাটলক্ষ্মীগঞ্জ লঞ্চ ঘাটে আসেন। সেখানে দেবীকে বিসর্জন দেওয়া হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস অনুযায়ী, বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গা স্বামীর গৃহ কৈলাসে ফিরে যান এবং আগামী শরতে তিনি আবার বাবার গৃহে ফিরে আসবেন।