ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে মো. আলা উদ্দিন কোম্পানির রাবার ধুমঘরে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ৫ টন রাবার পুড়ে যায়। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১২ লাখ টাকা বলে ধারণা করেছে স্থানীয়রা।
ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে ধুমঘর থেকে হঠাৎ আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালান। পরে নাইক্ষ্যংছড়ি ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কোম্পানির সুপারভাইজার মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, আগুন লাগার সময় আমরা কেউই ঘটনাস্থলে ছিলাম না। ধারণা করা হচ্ছে ধুমঘরের চুলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। এতে প্রায় ৫ টন রাবার পুড়ে গেছে, যার আনুমানিক মূল্য ১২ লাখ টাকা। এলাকাবাসীর দাবি, রাবার ধুমঘরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. শাহিনুর রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই।
প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ধুমঘরের চুলা অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ায় সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা এড়াতে রাবার ধুমঘরগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে মো. আলা উদ্দিন কোম্পানির রাবার ধুমঘরে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ৫ টন রাবার পুড়ে যায়। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১২ লাখ টাকা বলে ধারণা করেছে স্থানীয়রা।
ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে ধুমঘর থেকে হঠাৎ আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালান। পরে নাইক্ষ্যংছড়ি ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কোম্পানির সুপারভাইজার মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, আগুন লাগার সময় আমরা কেউই ঘটনাস্থলে ছিলাম না। ধারণা করা হচ্ছে ধুমঘরের চুলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। এতে প্রায় ৫ টন রাবার পুড়ে গেছে, যার আনুমানিক মূল্য ১২ লাখ টাকা। এলাকাবাসীর দাবি, রাবার ধুমঘরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. শাহিনুর রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাই।
প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ধুমঘরের চুলা অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ায় সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা এড়াতে রাবার ধুমঘরগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।