ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে টাঙ্গাইলের মধুপুর ও ধনবাড়ীতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা। গত শনিবার সকাল ৯টা থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়। চলে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ সময় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মধুপুরের সভাপতি স্বাস্থ্য সহকারী আ: হালিম, সাধারণ সম্পাদক বাবলু আক্তার, স্বাস্থ্য সহকারী হাজেরা পারভীন মৌসুমি আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করছি। কিন্তু দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি চাকরি জাতীয়করণ, পদমর্যাদা উন্নয়ন ও বেতনকাঠামো সংস্কারের কোনো সমাধান এখনো হয়নি। তাঁরা আরও জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। পরদিন (২৯ সেপ্টেম্বর) জেলা সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস মেলেনি। বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দ্রুত দাবি মেনে নেওয়া না হলে আমরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।
প্রসঙ্গত, এ কর্মবিরতির কারণে উপজেলা পর্যায়ের সব ধরনের নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। কর্মবিরতিতে উপস্থিত উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে টাঙ্গাইলের মধুপুর ও ধনবাড়ীতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা। গত শনিবার সকাল ৯টা থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়। চলে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ সময় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মধুপুরের সভাপতি স্বাস্থ্য সহকারী আ: হালিম, সাধারণ সম্পাদক বাবলু আক্তার, স্বাস্থ্য সহকারী হাজেরা পারভীন মৌসুমি আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করছি। কিন্তু দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি চাকরি জাতীয়করণ, পদমর্যাদা উন্নয়ন ও বেতনকাঠামো সংস্কারের কোনো সমাধান এখনো হয়নি। তাঁরা আরও জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। পরদিন (২৯ সেপ্টেম্বর) জেলা সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস মেলেনি। বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দ্রুত দাবি মেনে নেওয়া না হলে আমরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।
প্রসঙ্গত, এ কর্মবিরতির কারণে উপজেলা পর্যায়ের সব ধরনের নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। কর্মবিরতিতে উপস্থিত উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা উপস্থিত ছিলেন।