ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় যাদুকাটা-১ নামের সরকারি বালু মহালের ইজারাদারদের নির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতা ও বিভ্রান্তি কাটিয়ে স্বচ্ছভাবে বালু উত্তোলনের সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহেদী হাসান মানিক এর নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি টিম যাদুকাটা নদীর নির্ধারিত অংশে উপস্থিত হয়ে ইজারাদারদের উত্তোলনযোগ্য জায়গা পরিদর্শন ও সীমা নির্ধারণ করে দেন।
এসময় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সকিটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান হৃদয়, সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরুখ হাসান শান্তনু, তাহিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন, সার্ভেয়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিহিভাটির তহশিলদার আশিষ কুমার, ইজারাদার নাসির মিয়া সহ স্থানীয় সাংবাদিক, তাহিরপুর থানা পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নদী পাড়ের বসতি ও স্থানীয় পরিবেশকর্মীরা প্রশাসনের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যাদুকাটা নদীর ইজারাকৃত জায়গা নির্ধারণ করে দেয়ার ফলে ইজারাদাররা নির্ধারিত স্থান থেকে বালু উত্তোলন করতে পারবে।
চাইলেই তারা পাড় কাটতে পরবেনা। সরকারি নিয়ম মেনে বালু উত্তোলন করলে নদী ও আশপাশের হাওরাঞ্চলের ক্ষতি অনেকাংশে কমবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় যাদুকাটা-১ নামের সরকারি বালু মহালের ইজারাদারদের নির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে দীর্ঘদিনের জটিলতা ও বিভ্রান্তি কাটিয়ে স্বচ্ছভাবে বালু উত্তোলনের সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহেদী হাসান মানিক এর নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি টিম যাদুকাটা নদীর নির্ধারিত অংশে উপস্থিত হয়ে ইজারাদারদের উত্তোলনযোগ্য জায়গা পরিদর্শন ও সীমা নির্ধারণ করে দেন।
এসময় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সকিটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান হৃদয়, সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরুখ হাসান শান্তনু, তাহিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন, সার্ভেয়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিহিভাটির তহশিলদার আশিষ কুমার, ইজারাদার নাসির মিয়া সহ স্থানীয় সাংবাদিক, তাহিরপুর থানা পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নদী পাড়ের বসতি ও স্থানীয় পরিবেশকর্মীরা প্রশাসনের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যাদুকাটা নদীর ইজারাকৃত জায়গা নির্ধারণ করে দেয়ার ফলে ইজারাদাররা নির্ধারিত স্থান থেকে বালু উত্তোলন করতে পারবে।
চাইলেই তারা পাড় কাটতে পরবেনা। সরকারি নিয়ম মেনে বালু উত্তোলন করলে নদী ও আশপাশের হাওরাঞ্চলের ক্ষতি অনেকাংশে কমবে।