ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সংযোগ সড়কে মৌমিতা ট্রান্সপোর্ট লিমিটেডের একটি বাসের ধাক্কায় চার আসনের ব্যাটারিচালিত রিকশার (ইজিবাইক) একজন যাত্রী মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও দুইজন।
এদিকে, ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ও ইজিবাইক চালকরা জড়ো হয়ে বাসটির চালক ও সহযোগীকে মারধর করে পুলিশে দেন। ভাঙচুর করা হয় দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি এবং পরে একই পরিবহনের আরেকটি গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষুব্ধরা।
সোমবার,(০৬ অক্টোবর ২০২৫) দুপুর আনুমানিক ২টার দিকে সড়কটির ফতুল্লা অংশে জেলা পরিষদের সামনে এই ঘটনা ঘটে বলে জানান ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম।
নিহত মোজাম্মেল হক (৫৫) ফতুল্লার সস্তাপুর এলাকার প্রয়াত মোক্তার হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যবসায়িক কাজে ইজিবাইকে শহরের চাষাঢ়ার দিকে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ইজিবাইক চালক ফতুল্লার কায়েমপুরের বাসিন্দা মো. রানা (৪৫) ও দুই আসনের অন্য একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা (মিশুক) চালক সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকার বাসিন্দা আনিছুর রহমান (৩৫)।
অন্যদিকে বাসটির চালক ও তার সহযোগীর নাম-পরিচয় জানা যায়নি। তারা গুরুতর অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জানিয়েছেন ফতুল্লা থানার ওসি শরিফুল।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৌমিত ট্রান্সপোর্ট লিমিটেডের বাসগুলো নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন করে। দুপুরে নারায়ণগঞ্জমুখী লেনে এ পরিবহনের দ্রুতগামী একটি বাস সামনে থাকা ইজিবাইকে ধাক্কা দেয়। এতে ইজিবাইকে থাকা যাত্রী ও চালক গুরুতর আহত হন। একই সময়ে পাশে থাকা আরেকটি মিশুকেও ধাক্কা লাগলে ওই চালকও সড়কে পড়ে গিয়ে আহত হন।
স্থানীয় লোকজন তাদের নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে যাত্রী মোজাম্মেল হককে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অন্য দুই চালককে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এদিকে, ঘটনার পর ব্যাটারিচালিত রিকশা চালক ও স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্দ হয়ে মৌমিতা ট্রান্সপোর্টের বাসটি ভাঙচুর করেন এবং চালক ও তার সহযোগীকে মারধর করেন। একই পরিবহনের আরেকটি ঢাকামুখী বাসের যাত্রী নামিয়ে সেটিতেও ভাঙচুর করে পরে তাতে আগুন দেয়া হয়। বিক্ষুব্দ লোকজন সড়ক অবরোধও করে রাখেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সংযোগ সড়কে মৌমিতা ট্রান্সপোর্ট লিমিটেডের একটি বাসের ধাক্কায় চার আসনের ব্যাটারিচালিত রিকশার (ইজিবাইক) একজন যাত্রী মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও দুইজন।
এদিকে, ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ও ইজিবাইক চালকরা জড়ো হয়ে বাসটির চালক ও সহযোগীকে মারধর করে পুলিশে দেন। ভাঙচুর করা হয় দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি এবং পরে একই পরিবহনের আরেকটি গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষুব্ধরা।
সোমবার,(০৬ অক্টোবর ২০২৫) দুপুর আনুমানিক ২টার দিকে সড়কটির ফতুল্লা অংশে জেলা পরিষদের সামনে এই ঘটনা ঘটে বলে জানান ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম।
নিহত মোজাম্মেল হক (৫৫) ফতুল্লার সস্তাপুর এলাকার প্রয়াত মোক্তার হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যবসায়িক কাজে ইজিবাইকে শহরের চাষাঢ়ার দিকে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ইজিবাইক চালক ফতুল্লার কায়েমপুরের বাসিন্দা মো. রানা (৪৫) ও দুই আসনের অন্য একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা (মিশুক) চালক সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকার বাসিন্দা আনিছুর রহমান (৩৫)।
অন্যদিকে বাসটির চালক ও তার সহযোগীর নাম-পরিচয় জানা যায়নি। তারা গুরুতর অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জানিয়েছেন ফতুল্লা থানার ওসি শরিফুল।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৌমিত ট্রান্সপোর্ট লিমিটেডের বাসগুলো নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন করে। দুপুরে নারায়ণগঞ্জমুখী লেনে এ পরিবহনের দ্রুতগামী একটি বাস সামনে থাকা ইজিবাইকে ধাক্কা দেয়। এতে ইজিবাইকে থাকা যাত্রী ও চালক গুরুতর আহত হন। একই সময়ে পাশে থাকা আরেকটি মিশুকেও ধাক্কা লাগলে ওই চালকও সড়কে পড়ে গিয়ে আহত হন।
স্থানীয় লোকজন তাদের নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে যাত্রী মোজাম্মেল হককে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অন্য দুই চালককে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এদিকে, ঘটনার পর ব্যাটারিচালিত রিকশা চালক ও স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্দ হয়ে মৌমিতা ট্রান্সপোর্টের বাসটি ভাঙচুর করেন এবং চালক ও তার সহযোগীকে মারধর করেন। একই পরিবহনের আরেকটি ঢাকামুখী বাসের যাত্রী নামিয়ে সেটিতেও ভাঙচুর করে পরে তাতে আগুন দেয়া হয়। বিক্ষুব্দ লোকজন সড়ক অবরোধও করে রাখেন।