ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের হাজী আঞ্জব আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির তিন শিক্ষার্থীকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তারা শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ করে এবং টিকটক ভিডিও তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মনসুর আহমদ আতিক গত শনিবার বহিষ্কারের নোটিশ জারি করেন। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন: সর্দারপুর গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে আব্দুল রকিব, শেরপুর গ্রামের আমির খানের ছেলে নাঈম খান এবং বড় শাখোয়া গ্রামের কাওসার মিয়ার ছেলে ইমানী মিয়া।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্টাফ মিটিংয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়: ক্লাসরুমে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ, টিকটক তৈরি ও ভাইরাল করা বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকা-। তাই এ ধরনের কাজে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সেই সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবেই উল্লিখিত তিন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বহিষ্কার ও মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, শিক্ষা পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রাখা ও শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের হাজী আঞ্জব আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির তিন শিক্ষার্থীকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তারা শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ করে এবং টিকটক ভিডিও তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মনসুর আহমদ আতিক গত শনিবার বহিষ্কারের নোটিশ জারি করেন। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন: সর্দারপুর গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে আব্দুল রকিব, শেরপুর গ্রামের আমির খানের ছেলে নাঈম খান এবং বড় শাখোয়া গ্রামের কাওসার মিয়ার ছেলে ইমানী মিয়া।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্টাফ মিটিংয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়: ক্লাসরুমে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ, টিকটক তৈরি ও ভাইরাল করা বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকা-। তাই এ ধরনের কাজে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সেই সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবেই উল্লিখিত তিন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বহিষ্কার ও মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, শিক্ষা পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রাখা ও শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।