মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর বাজারে খুচরা হিসেবে কাঁচামরিচ ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একই অবস্থা বেগুনের, প্রতি কেজি বেগুন খুচরা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা।
মরিচ ও বেগুন চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায় যে, এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় মরিচ চাষ ভালো হয়নি। একই অবস্থা বেগুনের অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে অধিকাংশ জমির মরিচ ও বেগুনের চারা পচে যাচ্ছে। মো. রবিউল আওয়াল বলেন, গত বছর এসময় প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা বিক্রি হয়েছে এবং প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয়েছে ৩০/৪০ টাকা কেজি। কিন্তু এবছর বেগুন ও কাঁচা মরিচের দাম বেশি হওয়ায় বাজারে ৫০০ শতটাকা নিয়ে আসলে মাছ, মাংস কেনার টাকা থাকে না।
সবজি কিনলে চাল কেনার টাকা থাকেনা। চাল কিনলে সবজি কেনার টাকা থাকেনা। কোনো মতে দিনকাল চলতেছে আরকি। অটোরিকশা চালক মো. কামাল বলেন, প্রায় ২/৩ বছরের মধ্যে আমার মনে হয় এবার বেগুন, কাঁচা মরিচের দাম বেশি। প্রতিদিন আয়করি ৪০০/৫০০ টাকা, সবজির বাজার বেশি হওয়ায় সংসার চালাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। চকমিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিকাশ কুমার জানান, মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) আমি এক পোয়া কাঁচা মরিচ কিনেছি ১০০ টাকা দিয়ে। এভাবে সবজির দাম উর্ধগতি হলে আমরা যে শিক্ষকতা করি মাস শেষে যে পরিমান বেতন পাই তাদিয়ে সংসার চালানো অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। এছাড়া আরও রয়েছে ঔষুধ, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ চালানো খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। সবজি ব্যবসায়ী মো. গেন্দু শেখ জানান বর্তমানে এই এলাকায় মরিচ ও বেগুন পাওয়া যায়না। আমরা মানিকগঞ্জ গোলড়া আরৎ থেকে কিনে আনি। মহাজনেরা যে সময় যে দর ধরে আমাদের সেই অনুপাতে এগুলো বিক্রি করে থাকি। কাঁচা মরিচ ইন্ডিয়ান বেগুন ফরিদপুর থেকে আসে।
মোকামে দাম বেশি তাই আমরা বেশি দামে বিক্রি করছি। সরোজমিনে দৌলতপুর উপজেলার সকালের বাজার ও দৌলতপুর বাজারে এখই চিত্র দেখা গেছে ১ কেজি টমেটো ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গাজর ১৪০ টাকা, উসতা ১০০ টাকা কেজি, আলুর দাম মোটামুটি স্বাভাবিক হলেও বাকী সকল প্রকার সবজি ৬০ টাকার উপওে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সাধারণ মানুষের আশা অতিদ্রুত সকল প্রকার সবজি মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে চলে আসুক। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. লুৎফে আল মুইজ দৈনিক সংবাদ কে বলেন এ বছর অতিরিক্ত বৃষ্টি কারণে কৃষকরা চাষাবাদ করতে পাওে নাই। তবে এই উপজেলায় ২২ হেক্টও জমিতে বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষাবাদ হয়।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর বাজারে খুচরা হিসেবে কাঁচামরিচ ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একই অবস্থা বেগুনের, প্রতি কেজি বেগুন খুচরা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা।
মরিচ ও বেগুন চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায় যে, এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় মরিচ চাষ ভালো হয়নি। একই অবস্থা বেগুনের অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে অধিকাংশ জমির মরিচ ও বেগুনের চারা পচে যাচ্ছে। মো. রবিউল আওয়াল বলেন, গত বছর এসময় প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা বিক্রি হয়েছে এবং প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয়েছে ৩০/৪০ টাকা কেজি। কিন্তু এবছর বেগুন ও কাঁচা মরিচের দাম বেশি হওয়ায় বাজারে ৫০০ শতটাকা নিয়ে আসলে মাছ, মাংস কেনার টাকা থাকে না।
সবজি কিনলে চাল কেনার টাকা থাকেনা। চাল কিনলে সবজি কেনার টাকা থাকেনা। কোনো মতে দিনকাল চলতেছে আরকি। অটোরিকশা চালক মো. কামাল বলেন, প্রায় ২/৩ বছরের মধ্যে আমার মনে হয় এবার বেগুন, কাঁচা মরিচের দাম বেশি। প্রতিদিন আয়করি ৪০০/৫০০ টাকা, সবজির বাজার বেশি হওয়ায় সংসার চালাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। চকমিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিকাশ কুমার জানান, মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) আমি এক পোয়া কাঁচা মরিচ কিনেছি ১০০ টাকা দিয়ে। এভাবে সবজির দাম উর্ধগতি হলে আমরা যে শিক্ষকতা করি মাস শেষে যে পরিমান বেতন পাই তাদিয়ে সংসার চালানো অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। এছাড়া আরও রয়েছে ঔষুধ, ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ চালানো খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। সবজি ব্যবসায়ী মো. গেন্দু শেখ জানান বর্তমানে এই এলাকায় মরিচ ও বেগুন পাওয়া যায়না। আমরা মানিকগঞ্জ গোলড়া আরৎ থেকে কিনে আনি। মহাজনেরা যে সময় যে দর ধরে আমাদের সেই অনুপাতে এগুলো বিক্রি করে থাকি। কাঁচা মরিচ ইন্ডিয়ান বেগুন ফরিদপুর থেকে আসে।
মোকামে দাম বেশি তাই আমরা বেশি দামে বিক্রি করছি। সরোজমিনে দৌলতপুর উপজেলার সকালের বাজার ও দৌলতপুর বাজারে এখই চিত্র দেখা গেছে ১ কেজি টমেটো ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গাজর ১৪০ টাকা, উসতা ১০০ টাকা কেজি, আলুর দাম মোটামুটি স্বাভাবিক হলেও বাকী সকল প্রকার সবজি ৬০ টাকার উপওে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সাধারণ মানুষের আশা অতিদ্রুত সকল প্রকার সবজি মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে চলে আসুক। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. লুৎফে আল মুইজ দৈনিক সংবাদ কে বলেন এ বছর অতিরিক্ত বৃষ্টি কারণে কৃষকরা চাষাবাদ করতে পাওে নাই। তবে এই উপজেলায় ২২ হেক্টও জমিতে বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষাবাদ হয়।