ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালি ইউনিয়নের দোহাজারী গ্রামের সবুজ মিয়ার স্ত্রী রিতু মনি (২৩) ১ সঙ্গে ৩ সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তাদের বয়স এখন দেড় মাস। দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুদের খরচ মেটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে দিন মজুর পিতার পক্ষে। গতকাল সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়া কৃষি কাজের ওপর বৃদ্ধ বাব-মাসহ পরিবারের ৯জন সদস্যের ভার তার কাধেঁ। সারা বছর নিজের দু এক কাঁটা জমি চাষবাদ করেন। অভাবের সংসার গত ৬ সেপ্টেম্বর রংপুরের বেসরকারী একটি ক্লিনিক হাসপাতালে অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে ওই তিন কন্যা শিশুদের জন্ম হয়। পরিবারটি অ-সচ্ছল হওয়ায় টাকা না থাকায় রিতু মনি ও তিন কন্যা সন্তান পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। সন্তানদের খাওয়ার জন্য দুধ কিনতে পারছেন না বাবা সবুজ মিয়া। দুধের জন্য প্রতিনিয়ত কান্না করেই চলছে অবুঝ নিস্পাপ শিশুরা। ওই গ্রামের বাসিন্দা আকবর হোসেন বলেন, গরীব পরিবারে এক সঙ্গে তিন কন্যা শিশুর জন্ম হওয়ায় অসহায় হয়ে পড়েছে পরিবারটি। তিন শিশুর দুধের টাকা জোগার করতে না পারায় শিশু তিনটি দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। আমরা আর কয়দিন তাদের সহযোগীতা করবো। শিশু সন্তানের বাবা সবুজ মিয়া ও মা রিতু আক্তারের সঙ্গে কথা হলে তারা দৈনিক সংবাদকে বলেন, আমাদের অভাবের সংসার। জমি-জমা নেই। কৃষিকাজ করেই বৃদ্ধ বাবা-মাসহ ৯ জনের সংসার আমাদের কাধেঁ। সরকার থেকে কোন সহযোগীতা পেলে বুকের ধন তিন শিশুকে ভাল ভাবে বড় করতাম। কিন্তু কারো কোন সহযোগীতা পাচ্ছি না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালি ইউনিয়নের দোহাজারী গ্রামের সবুজ মিয়ার স্ত্রী রিতু মনি (২৩) ১ সঙ্গে ৩ সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তাদের বয়স এখন দেড় মাস। দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুদের খরচ মেটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে দিন মজুর পিতার পক্ষে। গতকাল সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়া কৃষি কাজের ওপর বৃদ্ধ বাব-মাসহ পরিবারের ৯জন সদস্যের ভার তার কাধেঁ। সারা বছর নিজের দু এক কাঁটা জমি চাষবাদ করেন। অভাবের সংসার গত ৬ সেপ্টেম্বর রংপুরের বেসরকারী একটি ক্লিনিক হাসপাতালে অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে ওই তিন কন্যা শিশুদের জন্ম হয়। পরিবারটি অ-সচ্ছল হওয়ায় টাকা না থাকায় রিতু মনি ও তিন কন্যা সন্তান পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। সন্তানদের খাওয়ার জন্য দুধ কিনতে পারছেন না বাবা সবুজ মিয়া। দুধের জন্য প্রতিনিয়ত কান্না করেই চলছে অবুঝ নিস্পাপ শিশুরা। ওই গ্রামের বাসিন্দা আকবর হোসেন বলেন, গরীব পরিবারে এক সঙ্গে তিন কন্যা শিশুর জন্ম হওয়ায় অসহায় হয়ে পড়েছে পরিবারটি। তিন শিশুর দুধের টাকা জোগার করতে না পারায় শিশু তিনটি দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। আমরা আর কয়দিন তাদের সহযোগীতা করবো। শিশু সন্তানের বাবা সবুজ মিয়া ও মা রিতু আক্তারের সঙ্গে কথা হলে তারা দৈনিক সংবাদকে বলেন, আমাদের অভাবের সংসার। জমি-জমা নেই। কৃষিকাজ করেই বৃদ্ধ বাবা-মাসহ ৯ জনের সংসার আমাদের কাধেঁ। সরকার থেকে কোন সহযোগীতা পেলে বুকের ধন তিন শিশুকে ভাল ভাবে বড় করতাম। কিন্তু কারো কোন সহযোগীতা পাচ্ছি না।