ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
‘একদিন তুমি পৃথিবী গড়েছো, আজ আমি স্বপ্ন গড়বো, সযত্নে তোমায় রাখবো আগলে’ এই প্রতিপাদ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তুমলিয়া ও নাগরী ইউনিয়নে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) সকালে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কারিতাস বাংলাদেশের এসডিডিবি প্রকল্পের আয়োজনে তুমলিয়া ও নাগরী এলাকায় এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.টি.এম. কামরুল ইসলাম। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুমলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বকর মিঞা বাক্কু।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কারিতাসের কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মেদ খান, জয়ন্ত মজুমদার, শিপ্রা রোজারিও, রকি প্রধান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, ধর্মপল্লীর পালপুরোহিত, উন্নয়নমিত্র, গণমাধ্যমকর্মীসহ তুমলিয়া ও নাগরীর ১৬টি প্রবীণ ও প্রতিবন্ধী হিতৈষী ক্লাবের প্রায় দুই শতাধিক সদস্য।
আলোচনা শেষে অতি প্রবীণ ব্যক্তিদের হাতে ওয়াকিং স্টিক ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, যাদের হাত ধরে আমরা আজকের অবস্থানে, তাদের প্রতি আমাদের ঋণ অনন্ত। তাদের শ্রম, ত্যাগ আর ভালোবাসার ফলেই আমরা আজ স্বপ্ন দেখতে শিখেছি। এখন আমাদের দায়িত্ব এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়া- এমনভাবে যেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা অক্ষুণ্ণ থাকে, তাদের গড়া পৃথিবীটা সুরক্ষিত থাকে। বক্তারা আরও বলেন, আমরা যদি প্রকৃতি, সমাজ ও সম্পর্ককে সযত্নে আগলে রাখি, তবেই টিকে থাকবে আমাদের স্বপ্ন, টিকে থাকবে ভবিষ্যৎ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
‘একদিন তুমি পৃথিবী গড়েছো, আজ আমি স্বপ্ন গড়বো, সযত্নে তোমায় রাখবো আগলে’ এই প্রতিপাদ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তুমলিয়া ও নাগরী ইউনিয়নে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) সকালে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কারিতাস বাংলাদেশের এসডিডিবি প্রকল্পের আয়োজনে তুমলিয়া ও নাগরী এলাকায় এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.টি.এম. কামরুল ইসলাম। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুমলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বকর মিঞা বাক্কু।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কারিতাসের কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মেদ খান, জয়ন্ত মজুমদার, শিপ্রা রোজারিও, রকি প্রধান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, ধর্মপল্লীর পালপুরোহিত, উন্নয়নমিত্র, গণমাধ্যমকর্মীসহ তুমলিয়া ও নাগরীর ১৬টি প্রবীণ ও প্রতিবন্ধী হিতৈষী ক্লাবের প্রায় দুই শতাধিক সদস্য।
আলোচনা শেষে অতি প্রবীণ ব্যক্তিদের হাতে ওয়াকিং স্টিক ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, যাদের হাত ধরে আমরা আজকের অবস্থানে, তাদের প্রতি আমাদের ঋণ অনন্ত। তাদের শ্রম, ত্যাগ আর ভালোবাসার ফলেই আমরা আজ স্বপ্ন দেখতে শিখেছি। এখন আমাদের দায়িত্ব এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়া- এমনভাবে যেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা অক্ষুণ্ণ থাকে, তাদের গড়া পৃথিবীটা সুরক্ষিত থাকে। বক্তারা আরও বলেন, আমরা যদি প্রকৃতি, সমাজ ও সম্পর্ককে সযত্নে আগলে রাখি, তবেই টিকে থাকবে আমাদের স্বপ্ন, টিকে থাকবে ভবিষ্যৎ।