ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পবিপ্রবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, নেপথ্যে কর্মকর্তা জুয়েল শিরোনামে সম্প্রতি কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভূক্তভোগী পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাইদুর রহমান জুয়েল। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় দুমকি প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাইদুর রহমান জুয়েল বলেন, সম্প্রতি কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত একটি মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও মানহানিকর সংবাদের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরতে আজকের আমার এ সংবাদ সম্মেলন। আমি কখনো কোনো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি তুলিনাই, বাইরে পাঠাই নাই, কিংবা এসংক্রান্ত কোনো অনৈতিক কর্মকা-ে জড়িত ছিলাম না। উক্ত পরীক্ষায় দিন আমি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী নির্ধারিত কেন্দ্রে সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার বিরুদ্ধে যেসব তথাকথিত স্কিনশর্ট বা ডিজিটাল প্রমানের কথা বলা হচ্ছে, তা নিছক মনগড়া এবং ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি বিভ্রান্তিকর উপকরণ হতে পারে। প্রায় দুই বছর আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এ দীর্ঘ সময়ে উক্ত কেন্দ্র থেকে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো অভিযোগ বা প্রমাণ কোথাও উপস্থাপিত হয়নি। ওই পরীক্ষায় আমার কোন আত্মীয় স্বজন, পরিচিতজন বা ঘনিষ্ঠ ব্যাক্তি অংশগ্রহণ করেছে এমন তথ্য?ও আমার জানা নেই।তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক এই সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা, সামাজিক সম্মান ও প্রশাসনিক সুনাম ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমি এই মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশের পেছনে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বিষয়টি নিরপেক্ষ ভাবে তদন্ত করে সত্য উদঘাটনের দাবি জানাই। এসময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সাইদুর রহমান জুয়েল।সংবাদ সম্মেলনে দুমকি প্রেসক্লাবের বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
পবিপ্রবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, নেপথ্যে কর্মকর্তা জুয়েল শিরোনামে সম্প্রতি কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভূক্তভোগী পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাইদুর রহমান জুয়েল। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় দুমকি প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাইদুর রহমান জুয়েল বলেন, সম্প্রতি কিছু অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত একটি মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও মানহানিকর সংবাদের বিরুদ্ধে আমার স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরতে আজকের আমার এ সংবাদ সম্মেলন। আমি কখনো কোনো পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি তুলিনাই, বাইরে পাঠাই নাই, কিংবা এসংক্রান্ত কোনো অনৈতিক কর্মকা-ে জড়িত ছিলাম না। উক্ত পরীক্ষায় দিন আমি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী নির্ধারিত কেন্দ্রে সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার বিরুদ্ধে যেসব তথাকথিত স্কিনশর্ট বা ডিজিটাল প্রমানের কথা বলা হচ্ছে, তা নিছক মনগড়া এবং ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি বিভ্রান্তিকর উপকরণ হতে পারে। প্রায় দুই বছর আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এ দীর্ঘ সময়ে উক্ত কেন্দ্র থেকে প্রশ্ন ফাঁসের কোনো অভিযোগ বা প্রমাণ কোথাও উপস্থাপিত হয়নি। ওই পরীক্ষায় আমার কোন আত্মীয় স্বজন, পরিচিতজন বা ঘনিষ্ঠ ব্যাক্তি অংশগ্রহণ করেছে এমন তথ্য?ও আমার জানা নেই।তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক এই সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা, সামাজিক সম্মান ও প্রশাসনিক সুনাম ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমি এই মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশের পেছনে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বিষয়টি নিরপেক্ষ ভাবে তদন্ত করে সত্য উদঘাটনের দাবি জানাই। এসময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সাইদুর রহমান জুয়েল।সংবাদ সম্মেলনে দুমকি প্রেসক্লাবের বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।