গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ টাইফয়েডের টিকা নিতে চাইলে টিকার মান নিশ্চিত হবে না। তাছাড়া এজন্য অনেক টাকা খরচ করতে হবে। কিন্তু সরকার যে টিকা দিচ্ছে তা নিরাপদ, হালাল এবং বিনামূল্যে পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত গণমাধ্যমকর্মীদের অংশগ্রহণে পরামর্শ কর্মশালায় ভারচুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার।
মহা-পরিচালক বলেন, টাইফয়েড টিকার জন্য নিবন্ধন জরুরি। নিবন্ধন কতটুকু হলো আর কতটুকু বাকি আছে সে অনুসারে নতুন করে পরিকল্পনা করতে হবে। তাহলেই আমরা সব শিশুকে টিকা কেন্দ্রে আনতে পারব।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডেপুটি সিভিল সার্জন মোসা. মাহবুবা খাতুন। তিনি বলেন, আমাদের দেশে টাইফয়েডের চিকিৎসায় যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে তা হচ্ছে এর জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা। জীবাণুর এই প্রতিরোধ ক্ষমতার ফলে অনেক ওষুধই কার্যকর হচ্ছে না। আর সে কারণেই টাইফয়েডের টিকা নেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, এবারের টিকাদান ক্যাম্পেইনের দুটি উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত টাইফয়েড থেকে পরিত্রাণ এবং দ্বিতীয়ত সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করা। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেলেনা আকতার, উপ-প্রধান তথ্য অফিসার .মো. তৌহিদুজ্জামান, জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক তাজকিয়া আকবারী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. মো. আবদুল মতিন ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা বক্তৃতা করেন।
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ টাইফয়েডের টিকা নিতে চাইলে টিকার মান নিশ্চিত হবে না। তাছাড়া এজন্য অনেক টাকা খরচ করতে হবে। কিন্তু সরকার যে টিকা দিচ্ছে তা নিরাপদ, হালাল এবং বিনামূল্যে পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত গণমাধ্যমকর্মীদের অংশগ্রহণে পরামর্শ কর্মশালায় ভারচুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার।
মহা-পরিচালক বলেন, টাইফয়েড টিকার জন্য নিবন্ধন জরুরি। নিবন্ধন কতটুকু হলো আর কতটুকু বাকি আছে সে অনুসারে নতুন করে পরিকল্পনা করতে হবে। তাহলেই আমরা সব শিশুকে টিকা কেন্দ্রে আনতে পারব।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডেপুটি সিভিল সার্জন মোসা. মাহবুবা খাতুন। তিনি বলেন, আমাদের দেশে টাইফয়েডের চিকিৎসায় যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে তা হচ্ছে এর জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা। জীবাণুর এই প্রতিরোধ ক্ষমতার ফলে অনেক ওষুধই কার্যকর হচ্ছে না। আর সে কারণেই টাইফয়েডের টিকা নেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, এবারের টিকাদান ক্যাম্পেইনের দুটি উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত টাইফয়েড থেকে পরিত্রাণ এবং দ্বিতীয়ত সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করা। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেলেনা আকতার, উপ-প্রধান তথ্য অফিসার .মো. তৌহিদুজ্জামান, জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক তাজকিয়া আকবারী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. মো. আবদুল মতিন ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা বক্তৃতা করেন।