ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভরাট হয়ে যাওয়া শোলমারী-সালতা নদী দখলের মহোৎসব শুরু হয়েছে। নদীর দু,পাড়ের লোকজন যে যে ভাবে পারছে চর দখল করে কেউ মাছের ঘের, কেউ ধান রোপন করছে। একদিকে যখন নদী খননের চেষ্টা চলছে, অন্যদিকে দু পারের পানি নিষ্কাষিত হতে না পারায় বিশাল এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ফসল হানি ঘটছে। তারই মধ্যে এক শ্রেণীর লোক ভরাট নদীর দু পাড় দখল করার কারণে নদী পুনর্খননে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করছেন অভিজ্ঞ মহল। উপজেলা প্রশাসন ইতোমধ্যে দখলদারদের দখলৃকত জমির কাগজপএ দাখিলের নির্দেশ প্রদান করেছেন। বটিয়াঘাটা-ডুমুরিয়া উপজেলা কয়েক হাজার আবাদী জমি নদী ভরাট হওয়ায় স্লুইস গেট দিয়ে পানি বের হতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড অনেক চেষ্টা করেও স্লুইস গেট সচল রাখতে ব্যার্থ হয়েছে। অবিলম্বে নদী পুনর্খনন ছাড়া এ জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব নয় বলে সকলের ধারন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
ভরাট হয়ে যাওয়া শোলমারী-সালতা নদী দখলের মহোৎসব শুরু হয়েছে। নদীর দু,পাড়ের লোকজন যে যে ভাবে পারছে চর দখল করে কেউ মাছের ঘের, কেউ ধান রোপন করছে। একদিকে যখন নদী খননের চেষ্টা চলছে, অন্যদিকে দু পারের পানি নিষ্কাষিত হতে না পারায় বিশাল এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ফসল হানি ঘটছে। তারই মধ্যে এক শ্রেণীর লোক ভরাট নদীর দু পাড় দখল করার কারণে নদী পুনর্খননে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করছেন অভিজ্ঞ মহল। উপজেলা প্রশাসন ইতোমধ্যে দখলদারদের দখলৃকত জমির কাগজপএ দাখিলের নির্দেশ প্রদান করেছেন। বটিয়াঘাটা-ডুমুরিয়া উপজেলা কয়েক হাজার আবাদী জমি নদী ভরাট হওয়ায় স্লুইস গেট দিয়ে পানি বের হতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড অনেক চেষ্টা করেও স্লুইস গেট সচল রাখতে ব্যার্থ হয়েছে। অবিলম্বে নদী পুনর্খনন ছাড়া এ জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব নয় বলে সকলের ধারন।