ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মানিকগঞ্জে আবাসিক ভবন থেকে স্যামুয়েল হাসদা (৩২) নামের এক এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ । গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পোড়রা এলাকায় একটি বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত স্যামুয়েল হাসদা (৩২) রাজশাহী এলাকার গোদাগাজী এলাকার সরকার হাসদারের ছেলে।
জানা গেছে, স্যামুয়েল হাসদা (বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর এনডেজিনাস নলেজ) বারসিক নামক একটি এনজিও’র সহযোগি সমন্ময়ক হিসাবে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বানিয়াজুরী শাখায় দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি ১০ বছর যাবৎ এই এনজিওতে কাজ করেন।
স্যামুয়েল হাসদার সহকর্মী ও বারসিকের প্রোগ্রাম অফিসার কমল দত্ত জানান, চলতি মাসের ১ তারিখে পূজার ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান স্যামুয়েল। গত সোমবার রাতে ছুটি শেষ করে মানিকগঞ্জ এসে পৌছান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তার কর্মস্থলে যোগদান করার কথা ছিলো। বেলা গড়িয়ে দুপুর হলেও অফিসের সহকর্মীরা তাকে ফোনে না পেয়ে বাসা পর্যন্ত আসেন। দরজায় দীর্ঘক্ষন ডাকাডাকির এক পর্যায়ে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে বাড়িওয়ালাও সহযোগিতায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙ্গে বিছানার ওপরে তার মরদেহ দেখেতে পান।
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এস এম আমান উল্লাহ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জে আবাসিক ভবন থেকে স্যামুয়েল হাসদা (৩২) নামের এক এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ । গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পোড়রা এলাকায় একটি বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত স্যামুয়েল হাসদা (৩২) রাজশাহী এলাকার গোদাগাজী এলাকার সরকার হাসদারের ছেলে।
জানা গেছে, স্যামুয়েল হাসদা (বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর এনডেজিনাস নলেজ) বারসিক নামক একটি এনজিও’র সহযোগি সমন্ময়ক হিসাবে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বানিয়াজুরী শাখায় দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি ১০ বছর যাবৎ এই এনজিওতে কাজ করেন।
স্যামুয়েল হাসদার সহকর্মী ও বারসিকের প্রোগ্রাম অফিসার কমল দত্ত জানান, চলতি মাসের ১ তারিখে পূজার ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান স্যামুয়েল। গত সোমবার রাতে ছুটি শেষ করে মানিকগঞ্জ এসে পৌছান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তার কর্মস্থলে যোগদান করার কথা ছিলো। বেলা গড়িয়ে দুপুর হলেও অফিসের সহকর্মীরা তাকে ফোনে না পেয়ে বাসা পর্যন্ত আসেন। দরজায় দীর্ঘক্ষন ডাকাডাকির এক পর্যায়ে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে বাড়িওয়ালাও সহযোগিতায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙ্গে বিছানার ওপরে তার মরদেহ দেখেতে পান।
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এস এম আমান উল্লাহ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।