ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মানিকগঞ্জের ৭টি উপজেলাতে বেঙ্গল মিশ্রিত (এনপিকেএস) সার সরবরাহ না থাকায় কৃষকেরা হতাশ হয়ে পরেছে। ৭টি উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে এই সারের চাহিদা থাকা সত্বেও বাজারগুলোতে ব্যাপক সরবরাহ নেই। সার না পেয়ে কৃষকদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ঘিওর, দৌলতপুর, শিবালয়, হরিরামপুর, সাটুরিয়া, সিংগাইর এলাকায় বহুল ব্যবহৃত বেঙ্গল মিশ্র সার সংগ্রহ করতে না পেরে চলতি আমন বোরো মৌসুমে ধানের ফলন নিয়ে কৃষকদের মাঝে সংশংয় দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে দৌলতপুর উপজেলার চকমীরপুর এলাকার কৃষক রমজান, জামাল, আজিজসহ অনেক কৃষক জানান, ধান সবজী আবাদে এই বেঙ্গল মিশ্রত সার অত্যন্ত কার্যকর ও সাশ্রয়। কিন্তু মানিকগঞ্জে এই বেঙ্গল মিশ্রিত সার না পাওয়ায় কৃষকরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। বেঙ্গল এনপিকেএস মিশ্র সার বাজারে না থাকার কারনে কৃষকরা সচরাচর ব্যবহার করতে পারছেনা। কোম্পানীর লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সরকার বেঙ্গল এনপিকেএস মিশ্র সার এর জন্য যে পরিমান বরাদ্দ দিয়ে থাকে তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। বোরো মৌসুমে পুরো বরাদ্দ শেষ হয়ে যায়।
স্থানীয় ডিলার জানান, মুলত কোম্পানীর কাছে পর্যাপ্ত বরাদ্দ না থাকায় মিশ্র সার বাজারে সরবরাহ অনেক কম। তবে বাজাওে চাহিদা আছে। এলাকার সাধারন কৃষকরা বাজারে মিশ্র সারের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি কামনা করেছেন। মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জের ৭টি উপজেলাতে এনপিকেএস মিশ্র সার সরবরাহ একেবারেই কম। তবে এই সার সবজীসহ বিভিন্ন শস্য চাষে অনেক উপকার এবং সাশ্রয়ী।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রবিউল হাসান মুঠো ফোনে বলেন,মানিকগঞ্জে ৭টি উপজেলাতে এনপিকেএস মিশ্র সার খুবই কম সরবরাহ দেওয়্ হয়। তবে শরিষা ও সবজী চাষে এই সার খুবই উপকারী। মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর উপ-পরিচালক (খামারবাড়ি) মো. শাহজাহান সিরাজ মুঠো ফোনে বলেন, আমি মানিকগঞ্জে নতুন যোগদান করেছি। এনপিকেএস মিশ্র সারের বিষয়ে আপনাকে পরে জানানো হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জের ৭টি উপজেলাতে বেঙ্গল মিশ্রিত (এনপিকেএস) সার সরবরাহ না থাকায় কৃষকেরা হতাশ হয়ে পরেছে। ৭টি উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে এই সারের চাহিদা থাকা সত্বেও বাজারগুলোতে ব্যাপক সরবরাহ নেই। সার না পেয়ে কৃষকদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ঘিওর, দৌলতপুর, শিবালয়, হরিরামপুর, সাটুরিয়া, সিংগাইর এলাকায় বহুল ব্যবহৃত বেঙ্গল মিশ্র সার সংগ্রহ করতে না পেরে চলতি আমন বোরো মৌসুমে ধানের ফলন নিয়ে কৃষকদের মাঝে সংশংয় দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে দৌলতপুর উপজেলার চকমীরপুর এলাকার কৃষক রমজান, জামাল, আজিজসহ অনেক কৃষক জানান, ধান সবজী আবাদে এই বেঙ্গল মিশ্রত সার অত্যন্ত কার্যকর ও সাশ্রয়। কিন্তু মানিকগঞ্জে এই বেঙ্গল মিশ্রিত সার না পাওয়ায় কৃষকরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। বেঙ্গল এনপিকেএস মিশ্র সার বাজারে না থাকার কারনে কৃষকরা সচরাচর ব্যবহার করতে পারছেনা। কোম্পানীর লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সরকার বেঙ্গল এনপিকেএস মিশ্র সার এর জন্য যে পরিমান বরাদ্দ দিয়ে থাকে তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। বোরো মৌসুমে পুরো বরাদ্দ শেষ হয়ে যায়।
স্থানীয় ডিলার জানান, মুলত কোম্পানীর কাছে পর্যাপ্ত বরাদ্দ না থাকায় মিশ্র সার বাজারে সরবরাহ অনেক কম। তবে বাজাওে চাহিদা আছে। এলাকার সাধারন কৃষকরা বাজারে মিশ্র সারের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি কামনা করেছেন। মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জের ৭টি উপজেলাতে এনপিকেএস মিশ্র সার সরবরাহ একেবারেই কম। তবে এই সার সবজীসহ বিভিন্ন শস্য চাষে অনেক উপকার এবং সাশ্রয়ী।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রবিউল হাসান মুঠো ফোনে বলেন,মানিকগঞ্জে ৭টি উপজেলাতে এনপিকেএস মিশ্র সার খুবই কম সরবরাহ দেওয়্ হয়। তবে শরিষা ও সবজী চাষে এই সার খুবই উপকারী। মানিকগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর উপ-পরিচালক (খামারবাড়ি) মো. শাহজাহান সিরাজ মুঠো ফোনে বলেন, আমি মানিকগঞ্জে নতুন যোগদান করেছি। এনপিকেএস মিশ্র সারের বিষয়ে আপনাকে পরে জানানো হবে।