ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের ডাকাতিয়া গ্রামে যুবক হত্যার ঘটনায় উত্তেজিত জনগণ প্রধান আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে পাকা বাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে না গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ডাকাতিয়া গ্রামের মধু গাজীর ছেলে চঞ্চল মাহমুদের (২৮) ইজিবাইক চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় একটি চোর সিন্ডিকেট সক্রিয় ছিল, যার নেতৃত্বে ছিলেন রবিউল ইসলাম।
চুরি যাওয়া ইজিবাইক ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে ক্ষিপ্ত হয়ে রবিউল ও তার সহযোগীরা মধু গাজীর বাড়িতে হামলা চালায়। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয় চঞ্চলকে। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে তার বাবা মধু গাজী, মা হাসিনা বেগম ও ছোট ভাই তুহিনকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় সবাইকে স্থানীয়রা যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক চঞ্চল মাহমুদকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বাবা মধু গাজীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। মা ও ছোট ভাইও গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন। ঘটনার খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় প্রধান আসামি রবিউল ইসলামসহ তিনজনকে আটক করে পুলিশ। চঞ্চল গাজীর মৃত্যুর পর এলাকায় শোক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে রাত ৯টার দিকে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী প্রধান আসামি রবিউল ইসলামের পাকা বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। এসময় বাড়িতে কেউ ছিল না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
যশোরের ডাকাতিয়া গ্রামে যুবক হত্যার ঘটনায় উত্তেজিত জনগণ প্রধান আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে পাকা বাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে না গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ডাকাতিয়া গ্রামের মধু গাজীর ছেলে চঞ্চল মাহমুদের (২৮) ইজিবাইক চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় একটি চোর সিন্ডিকেট সক্রিয় ছিল, যার নেতৃত্বে ছিলেন রবিউল ইসলাম।
চুরি যাওয়া ইজিবাইক ফেরত চাওয়াকে কেন্দ্র করে ক্ষিপ্ত হয়ে রবিউল ও তার সহযোগীরা মধু গাজীর বাড়িতে হামলা চালায়। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয় চঞ্চলকে। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে তার বাবা মধু গাজী, মা হাসিনা বেগম ও ছোট ভাই তুহিনকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় সবাইকে স্থানীয়রা যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক চঞ্চল মাহমুদকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বাবা মধু গাজীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। মা ও ছোট ভাইও গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন। ঘটনার খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় প্রধান আসামি রবিউল ইসলামসহ তিনজনকে আটক করে পুলিশ। চঞ্চল গাজীর মৃত্যুর পর এলাকায় শোক ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে রাত ৯টার দিকে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী প্রধান আসামি রবিউল ইসলামের পাকা বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। এসময় বাড়িতে কেউ ছিল না।