রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিকাশ ও ইমো প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বুধবার গভীর রাত থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত গড়গড়ি ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামে এ অভিযান চালায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ দল। গ্রেপ্তাররা হলেন- আশরাফপুর গ্রামের জুবায়ের হাসান শিশির (২১), জাহিদ হাসান সিজান (১৯), শরিফুল ইসলাম সিজান (৩৪) এবং খানপুর গ্রামের রতন আলী (২৫)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গ্রেপ্তার চারজনের কাছ থেকে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৫ টাকা নগদ, ১১টি মোবাইল ফোন, ১৬টি সিমকার্ড এবং ছয় পিস ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে বিকাশ ও ইমো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করে আসছিল।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাঘা ও নাটোরের লালপুরসহ আশপাশের এলাকায় এই প্রতারক চক্র বেশ কিছুদিন ধরে সক্রিয় ছিল। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তির বিকাশ নম্বর সংগ্রহ করত এবং পরে নিজেকে বিকাশ প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে পিন ও ওটিপি জেনে নিয়ে টাকা হাতিয়ে নিত।
রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম বলেন, এই প্রতারক চক্র শুধু রাজশাহী নয়, দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষকেও প্রতারণা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য-পপ্রাণ পাওয়া গেছে।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার চারজনের বিরুদ্ধে বাঘা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশের ধারণা, এই চক্রের সদস্যরা হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পপ্রতদিন কয়েক হাজার টাকা হাতিয়ে নিত। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ও সিমকার্ডগুলো পরীক্ষার জন্য সাইবার ক্রাইম ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।
রফিকুল আলম বলেন, সাইবার প্রতারণা রোধে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে এবং অচেনা নম্বর থেকে বিকাশ বা ইমো সংক্রান্ত কোনো অনুরোধ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিকাশ ও ইমো প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বুধবার গভীর রাত থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত গড়গড়ি ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামে এ অভিযান চালায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ দল। গ্রেপ্তাররা হলেন- আশরাফপুর গ্রামের জুবায়ের হাসান শিশির (২১), জাহিদ হাসান সিজান (১৯), শরিফুল ইসলাম সিজান (৩৪) এবং খানপুর গ্রামের রতন আলী (২৫)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গ্রেপ্তার চারজনের কাছ থেকে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৫ টাকা নগদ, ১১টি মোবাইল ফোন, ১৬টি সিমকার্ড এবং ছয় পিস ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে বিকাশ ও ইমো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করে আসছিল।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাঘা ও নাটোরের লালপুরসহ আশপাশের এলাকায় এই প্রতারক চক্র বেশ কিছুদিন ধরে সক্রিয় ছিল। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তির বিকাশ নম্বর সংগ্রহ করত এবং পরে নিজেকে বিকাশ প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে পিন ও ওটিপি জেনে নিয়ে টাকা হাতিয়ে নিত।
রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম বলেন, এই প্রতারক চক্র শুধু রাজশাহী নয়, দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষকেও প্রতারণা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য-পপ্রাণ পাওয়া গেছে।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার চারজনের বিরুদ্ধে বাঘা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশের ধারণা, এই চক্রের সদস্যরা হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পপ্রতদিন কয়েক হাজার টাকা হাতিয়ে নিত। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ও সিমকার্ডগুলো পরীক্ষার জন্য সাইবার ক্রাইম ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।
রফিকুল আলম বলেন, সাইবার প্রতারণা রোধে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে এবং অচেনা নম্বর থেকে বিকাশ বা ইমো সংক্রান্ত কোনো অনুরোধ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।