ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় ঘরে ঢুকে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে চণ্ডীপুর ইউনিয়নের উত্তর চণ্ডীপুর গ্রামের খামার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় সোনাপুর বাজারের ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানের স্ত্রী জুলেখা বেগম ও মেয়ে তানহা মীম। তানহা রামগঞ্জ মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মা-মেয়ে নিজ বাড়ির দ্বিতীয় তলার কক্ষে ছিলেন। এ সময় ঘরে ঢুকে তাদের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। একপর্যায়ে এক কক্ষের মধ্যে গলা কেটে মা মেয়েকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। নিহত জুলেখার বড় ছেলে ফরহাদ হোসেন জানান, তিনি বাবার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে রাত ১০টার দিকে বাড়িতে আসেন। এসে দেখেন নিচ তলার দরজা খোলা এবং ঘরের আসবাবপত্র এলোমেলো। তিনি মাকে
ডাকতে ডাকতে দ্বিতীয় তলায় ওঠেন। মায়ের কক্ষের দরজা খুলে দেখেন, মা ও বোনের রক্তাক্ত লাশ মেঝেতে পড়ে আছে।
রায়পুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হক বলেন, ঘটনার পর পুলিশের কয়েকটি দল ওই গ্রামে অবস্থান করছে। কী কারণে ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছে, তা এখনও সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় ঘরে ঢুকে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে চণ্ডীপুর ইউনিয়নের উত্তর চণ্ডীপুর গ্রামের খামার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন স্থানীয় সোনাপুর বাজারের ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানের স্ত্রী জুলেখা বেগম ও মেয়ে তানহা মীম। তানহা রামগঞ্জ মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মা-মেয়ে নিজ বাড়ির দ্বিতীয় তলার কক্ষে ছিলেন। এ সময় ঘরে ঢুকে তাদের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। একপর্যায়ে এক কক্ষের মধ্যে গলা কেটে মা মেয়েকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। নিহত জুলেখার বড় ছেলে ফরহাদ হোসেন জানান, তিনি বাবার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে রাত ১০টার দিকে বাড়িতে আসেন। এসে দেখেন নিচ তলার দরজা খোলা এবং ঘরের আসবাবপত্র এলোমেলো। তিনি মাকে
ডাকতে ডাকতে দ্বিতীয় তলায় ওঠেন। মায়ের কক্ষের দরজা খুলে দেখেন, মা ও বোনের রক্তাক্ত লাশ মেঝেতে পড়ে আছে।
রায়পুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হক বলেন, ঘটনার পর পুলিশের কয়েকটি দল ওই গ্রামে অবস্থান করছে। কী কারণে ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছে, তা এখনও সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।