ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ইসরায়েল থেকে মুক্তি পেয়ে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে পৌঁছেছেন আলোকচিত্রী, মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় শুক্রবার,(১০ অক্টোবর ২০২৫) সন্ধ্যায় এক বার্তায় জানিয়েছে। ইস্তাম্বুল থেকে যে কোনো সময় দেশের উদ্দেশে যাত্রা করবেন তিনি।
শহিদুল আলম টার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ইসরায়েল থেকে ইস্তাম্বুলে পৌঁছানোর পর বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান তাকে স্বাগত জানান। ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশের পতাকা হাতে শহিদুল আলমের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। ভিডিওতে তাকে প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতার দাবিতে স্লোগান দিতে দেখা যায়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস শহিদুল আলমের মুক্তি ও ইসরায়েল থেকে তাকে দেশে ফেরাতে সহযোগিতার জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেজেপ তায়িপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
গত বুধবার গাজাগামী নৌবহর ফ্রিডম ফ্লোটিলার জাহাজগুলো দখল করে নেয় ইসরায়েলি বাহিনী। ওই বহরে ‘কনশানস’ নামের একটি জাহাজে ছিলেন শহিদুল আলম। তাকেসহ জাহাজগুলোতে থাকা অধিকারকর্মী ও সাংবাদিকদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় ইসরায়েলের কারাগারে। বাংলদেশ সরকার এর তীব্র নিন্দা জানায়।
এরপর শহিদুল আলমকে মুক্ত করতে জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে যোগাযোগ শুরু করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর ভিত্তিতে তুরস্ক সরকারের সহযোগিতায় এ বাংলাদেশি আলোকচিত্রীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
ইসরায়েল থেকে মুক্তি পেয়ে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে পৌঁছেছেন আলোকচিত্রী, মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় শুক্রবার,(১০ অক্টোবর ২০২৫) সন্ধ্যায় এক বার্তায় জানিয়েছে। ইস্তাম্বুল থেকে যে কোনো সময় দেশের উদ্দেশে যাত্রা করবেন তিনি।
শহিদুল আলম টার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ইসরায়েল থেকে ইস্তাম্বুলে পৌঁছানোর পর বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান তাকে স্বাগত জানান। ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশের পতাকা হাতে শহিদুল আলমের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। ভিডিওতে তাকে প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতার দাবিতে স্লোগান দিতে দেখা যায়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস শহিদুল আলমের মুক্তি ও ইসরায়েল থেকে তাকে দেশে ফেরাতে সহযোগিতার জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেজেপ তায়িপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
গত বুধবার গাজাগামী নৌবহর ফ্রিডম ফ্লোটিলার জাহাজগুলো দখল করে নেয় ইসরায়েলি বাহিনী। ওই বহরে ‘কনশানস’ নামের একটি জাহাজে ছিলেন শহিদুল আলম। তাকেসহ জাহাজগুলোতে থাকা অধিকারকর্মী ও সাংবাদিকদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় ইসরায়েলের কারাগারে। বাংলদেশ সরকার এর তীব্র নিন্দা জানায়।
এরপর শহিদুল আলমকে মুক্ত করতে জর্ডান, মিশর ও তুরস্কে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে যোগাযোগ শুরু করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর ভিত্তিতে তুরস্ক সরকারের সহযোগিতায় এ বাংলাদেশি আলোকচিত্রীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়।