শিক্ষা ও সম্প্রদায় উন্নয়নে অঙ্গীকারের ধারাবাহিকতায় অধ্যাপক আহমদ হোসাইন স্মৃতি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছেন সমাজসেবক আজিজ আহমেদ। ১ কোটি টাকা সমমূল্যের সম্পদ- কম্পিউটার, আসবাবপত্র এবং একটি নতুন ভবনের অংশ প্রদান করে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র। আধুনিক এই স্থাপনা শিক্ষালাভ, গবেষণা ও জ্ঞান-বিনিময়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করবে।
গ্রন্থাগারটির নামকরণ করা হয়েছে প্রয়াত অধ্যাপক আহমদ হোসাইনের নামে। তিনি একজন খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ এবং প্রাক্তন ইসলামিক একাডেমির (বর্তমানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন) মহাপরিচালক। ১৯৫৩-১৯৫৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রথমদিককার শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রন্থাগার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করেন।
মাইজপাড়া, হাইলধরে জন্ম নেয়া অধ্যাপক হোসাইন আজও স্থানীয় সমাজ ও জাতির জন্য গর্ব ও প্রেরণার উৎস। শিক্ষা ও গবেষণায় তার আজীবন নিবেদন এই স্মৃতিমূলক উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
অবদানের বিষয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আজিজ আহমেদ বলেন, ‘অধ্যাপক আহমদ হোসাইন ছিলেন আমাদের সমাজের পথিকৃৎ ও রোল মডেল। এই গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে আমরা তার উত্তরাধিকারকে সম্মান জানাচ্ছি এবং আগামী প্রজন্মকে তার স্বপ্নের জ্ঞান, প্রযুক্তি ও সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে পরিচিত করাচ্ছি।’
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
শিক্ষা ও সম্প্রদায় উন্নয়নে অঙ্গীকারের ধারাবাহিকতায় অধ্যাপক আহমদ হোসাইন স্মৃতি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছেন সমাজসেবক আজিজ আহমেদ। ১ কোটি টাকা সমমূল্যের সম্পদ- কম্পিউটার, আসবাবপত্র এবং একটি নতুন ভবনের অংশ প্রদান করে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র। আধুনিক এই স্থাপনা শিক্ষালাভ, গবেষণা ও জ্ঞান-বিনিময়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করবে।
গ্রন্থাগারটির নামকরণ করা হয়েছে প্রয়াত অধ্যাপক আহমদ হোসাইনের নামে। তিনি একজন খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ এবং প্রাক্তন ইসলামিক একাডেমির (বর্তমানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন) মহাপরিচালক। ১৯৫৩-১৯৫৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রথমদিককার শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রন্থাগার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করেন।
মাইজপাড়া, হাইলধরে জন্ম নেয়া অধ্যাপক হোসাইন আজও স্থানীয় সমাজ ও জাতির জন্য গর্ব ও প্রেরণার উৎস। শিক্ষা ও গবেষণায় তার আজীবন নিবেদন এই স্মৃতিমূলক উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
অবদানের বিষয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আজিজ আহমেদ বলেন, ‘অধ্যাপক আহমদ হোসাইন ছিলেন আমাদের সমাজের পথিকৃৎ ও রোল মডেল। এই গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে আমরা তার উত্তরাধিকারকে সম্মান জানাচ্ছি এবং আগামী প্রজন্মকে তার স্বপ্নের জ্ঞান, প্রযুক্তি ও সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে পরিচিত করাচ্ছি।’