ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের ঝরে পড়া রোধে আনন্দে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসক। ১শ’৬০ টি বিদ্যালয়ে ১টি করে প্লে-গ্রাউন্ড করা হবে। দোলনা ষ্টিপার, ব্যালেন্সার, বাসকেট বল, প্রজাপতি ফটো সেশান পয়েন্ট, রোপল্যাডার ও বাংলাদেশের মানচিত্র সংবলিত ম্যুরাল নির্মান করা হচ্ছে। বিশ্বকে বদলে দিতে, বিকশিত হই আনন্দের সাথে-এই প্রতিপাদ্যে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় ১৬০ টি বিদ্যালয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের আনন্দের সাথে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে এবং স্কুল থেকে শিশুদের ঝরে পড়া রোধে এমন ব্যতিক্রমী উদ্যাগ নিয়েছে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক। মঙ্গলবার, (২১ অক্টোবর ২০২৫) টাঙ্গাইল সদরের খাগজানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ডের শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক (সার্বিক) সঞ্জয় কুমার মহন্ত, টাঙ্গাইল পৌরসভার সিইও আনিসুর রহমান, সদও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মিয়া, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেওয়ান আসিফ পেলে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. সাহাবউদ্দিন, জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক শরীফা হক সাংবাদিকদের জানান, একটি জাতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হচ্ছে শিশুরা। আর তাই পৃথিবীর যা কিছ সুন্দর, সত্য এবং শুদ্ধ তারমধ্যে দিয়ে শিশুদের বড় করে তোলা আমাদের দায়িত্ব। শিশুদের সর্ব্বোচ বিকাশ ঘটে তখনই যখন তারা আনন্দের সাথে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়।
তিনি বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে বেশীর ভাগ শিশু সুষ্ঠু বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ থেকে বঞ্চিত। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে শিশুদের খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুরাও যেন আমাদের সীমিত সামর্থ্যের সব টুকু দিয়ে আনন্দে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। আমার বিশ্বাস আমরা যদি শিশুদের প্রতি একটু যত্নশীল হই, তারা বিকশিত হবে আদর্শ, কর্মক্ষম, সুযোগ্য সুনাগরিক হিসেবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের ঝরে পড়া রোধে আনন্দে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসক। ১শ’৬০ টি বিদ্যালয়ে ১টি করে প্লে-গ্রাউন্ড করা হবে। দোলনা ষ্টিপার, ব্যালেন্সার, বাসকেট বল, প্রজাপতি ফটো সেশান পয়েন্ট, রোপল্যাডার ও বাংলাদেশের মানচিত্র সংবলিত ম্যুরাল নির্মান করা হচ্ছে। বিশ্বকে বদলে দিতে, বিকশিত হই আনন্দের সাথে-এই প্রতিপাদ্যে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় ১৬০ টি বিদ্যালয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের আনন্দের সাথে লেখাপড়া নিশ্চিত করতে এবং স্কুল থেকে শিশুদের ঝরে পড়া রোধে এমন ব্যতিক্রমী উদ্যাগ নিয়েছে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক। মঙ্গলবার, (২১ অক্টোবর ২০২৫) টাঙ্গাইল সদরের খাগজানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ডের শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক (সার্বিক) সঞ্জয় কুমার মহন্ত, টাঙ্গাইল পৌরসভার সিইও আনিসুর রহমান, সদও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মিয়া, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেওয়ান আসিফ পেলে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. সাহাবউদ্দিন, জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক শরীফা হক সাংবাদিকদের জানান, একটি জাতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হচ্ছে শিশুরা। আর তাই পৃথিবীর যা কিছ সুন্দর, সত্য এবং শুদ্ধ তারমধ্যে দিয়ে শিশুদের বড় করে তোলা আমাদের দায়িত্ব। শিশুদের সর্ব্বোচ বিকাশ ঘটে তখনই যখন তারা আনন্দের সাথে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়।
তিনি বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে বেশীর ভাগ শিশু সুষ্ঠু বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ থেকে বঞ্চিত। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে শিশুদের খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুরাও যেন আমাদের সীমিত সামর্থ্যের সব টুকু দিয়ে আনন্দে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। আমার বিশ্বাস আমরা যদি শিশুদের প্রতি একটু যত্নশীল হই, তারা বিকশিত হবে আদর্শ, কর্মক্ষম, সুযোগ্য সুনাগরিক হিসেবে।