ভাঙ্গুড়া (পাবনা) : ভাঙ্গুড়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ -সংবাদ
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার প্রত্যন্ত খানমরিচ ইউনিয়নের নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের পাঁচটি পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল ও ছাগল পালনের ঘরনির্মাণ উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। গত সোমবার বিকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রুমানা আক্তার রোমি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডা. আশরাফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপস পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নবাগত সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিজানুর রহমানসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা এবং উপকারভোগী পরিবারের সদস্যরা।
সংশ্লিষ্ট অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের শ্রীমতি গীরিবালা, খানমরিচ গ্রামের শ্রী রণজিত কুমার বসাক ও শ্রীমতি নীর বালা, বৃদ্ধমরিচ গ্রামের শ্রীমতি সঞ্জনা রানী এবং চণ্ডিপুর গ্রামের শ্রীমতি সপ্না রানী—এই পাঁচটি পরিবারকে দুইটি করে মোট ১০টি ছাগল দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি পরিবারকে ছাগলের ঘর নির্মাণের জন্য চারটি খুঁটি, দুইটি টিন ও বিছানার জন্য প্লাস্টিকের পাঁচটি করে ফ্লোর ম্যাট সরবরাহ করা হয়।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে এ ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ভাঙ্গুড়া (পাবনা) : ভাঙ্গুড়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার প্রত্যন্ত খানমরিচ ইউনিয়নের নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের পাঁচটি পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল ও ছাগল পালনের ঘরনির্মাণ উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। গত সোমবার বিকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রুমানা আক্তার রোমি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডা. আশরাফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপস পাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নবাগত সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিজানুর রহমানসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা এবং উপকারভোগী পরিবারের সদস্যরা।
সংশ্লিষ্ট অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের শ্রীমতি গীরিবালা, খানমরিচ গ্রামের শ্রী রণজিত কুমার বসাক ও শ্রীমতি নীর বালা, বৃদ্ধমরিচ গ্রামের শ্রীমতি সঞ্জনা রানী এবং চণ্ডিপুর গ্রামের শ্রীমতি সপ্না রানী—এই পাঁচটি পরিবারকে দুইটি করে মোট ১০টি ছাগল দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি পরিবারকে ছাগলের ঘর নির্মাণের জন্য চারটি খুঁটি, দুইটি টিন ও বিছানার জন্য প্লাস্টিকের পাঁচটি করে ফ্লোর ম্যাট সরবরাহ করা হয়।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে এ ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে।