ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার গন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম দিদারকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে কেন্দুয়া-আঠারোবাড়ী সড়কের কালিয়ান এলাকার বাদল ভূঁইয়ার ইটখলার পাশে রাস্তার ধারে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দিদারকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় কয়েকজন দ্রুত উদ্ধার করে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে পর্যেবক্ষণে রেখেছেন। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।
দিদারের চাচাতো ভাই হাসান জানান, গন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধওে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে বিরোধী পক্ষের কয়েকজন আগে থেকেই তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল। তিনি ধারণা করছেন, দলীয় কোন্দল থেকেই এই হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
ঘটনার পর পুরো এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে উদ্বেগের ছায়া নেমে এসেছে।
এ বিষয়ে কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কে বা কারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তা জানতে তদন্ত চলছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার গন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম দিদারকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে কেন্দুয়া-আঠারোবাড়ী সড়কের কালিয়ান এলাকার বাদল ভূঁইয়ার ইটখলার পাশে রাস্তার ধারে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দিদারকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় কয়েকজন দ্রুত উদ্ধার করে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে পর্যেবক্ষণে রেখেছেন। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।
দিদারের চাচাতো ভাই হাসান জানান, গন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধওে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে বিরোধী পক্ষের কয়েকজন আগে থেকেই তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল। তিনি ধারণা করছেন, দলীয় কোন্দল থেকেই এই হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
ঘটনার পর পুরো এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এবং স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে উদ্বেগের ছায়া নেমে এসেছে।
এ বিষয়ে কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কে বা কারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তা জানতে তদন্ত চলছে।