বিষাক্ত স্পিরিটে ৬ জনের মৃত্যু
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত স্পিরিট পানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় আদালতের নির্দেশে কবর থেকে চারজনের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার, (২১ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া চার জনের লাশ উত্তোলন কার্যক্রমে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির নেতৃত্ব দেন।
পুলিশ জানায়, মরদেহগুলো উত্তোলনের পর ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ও ১২ অক্টোবর সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে বিষাক্ত স্পিরিট পানে ছয়জনের মৃত্যু হয়। তাদের মধ্যে দুইজনের মরদেহ হাসপাতালে থাকায় প্রাথমিক ময়নাতদন্তে ‘অ্যালকোহলিক পয়জনিং’-এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। বাকি চারজনকে পরিবারের সদস্যরা কোনো প্রকার পরীক্ষা ছাড়াই দ্রুত দাফন করেন।
পরবর্তীতে ঘটনার রহস্য উদঘাটনে ১৩ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। তদন্তের স্বার্থে ১৪ অক্টোবর কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনের অনুমতি চেয়ে আবেদন জানানো হয়। আদালত ১৬ অক্টোবর অনুমতি প্রদান করলে মঙ্গলবার তা কার্যকর করা হয়।
যাদের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে তারা হলেন সদর উপজেলার পিরোজখালি গ্রামের নবীছউদ্দিনের ছেলে লাল্টু হোসেন, খেজুরা গ্রামের মৃত দাউদ আলীর ছেলে সেলিম, নফরকান্দি গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে খেদের আলী, এবং শংকরচন্দ্র গ্রামের শহিদুল মোল্লা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ায় মরদেহগুলো উত্তোলন করা হয়েছে। প্রাপ্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, মদে বিষক্রিয়ায় একের পর এক মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। পুলিশ বলছে, স্থানীয়ভাবে নিম্নমানের স্পিরিট বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বিষাক্ত স্পিরিটে ৬ জনের মৃত্যু
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত স্পিরিট পানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় আদালতের নির্দেশে কবর থেকে চারজনের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার, (২১ অক্টোবর ২০২৫) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া চার জনের লাশ উত্তোলন কার্যক্রমে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির নেতৃত্ব দেন।
পুলিশ জানায়, মরদেহগুলো উত্তোলনের পর ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ও ১২ অক্টোবর সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে বিষাক্ত স্পিরিট পানে ছয়জনের মৃত্যু হয়। তাদের মধ্যে দুইজনের মরদেহ হাসপাতালে থাকায় প্রাথমিক ময়নাতদন্তে ‘অ্যালকোহলিক পয়জনিং’-এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। বাকি চারজনকে পরিবারের সদস্যরা কোনো প্রকার পরীক্ষা ছাড়াই দ্রুত দাফন করেন।
পরবর্তীতে ঘটনার রহস্য উদঘাটনে ১৩ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। তদন্তের স্বার্থে ১৪ অক্টোবর কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনের অনুমতি চেয়ে আবেদন জানানো হয়। আদালত ১৬ অক্টোবর অনুমতি প্রদান করলে মঙ্গলবার তা কার্যকর করা হয়।
যাদের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে তারা হলেন সদর উপজেলার পিরোজখালি গ্রামের নবীছউদ্দিনের ছেলে লাল্টু হোসেন, খেজুরা গ্রামের মৃত দাউদ আলীর ছেলে সেলিম, নফরকান্দি গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে খেদের আলী, এবং শংকরচন্দ্র গ্রামের শহিদুল মোল্লা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ায় মরদেহগুলো উত্তোলন করা হয়েছে। প্রাপ্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।
উল্লেখ্য, মদে বিষক্রিয়ায় একের পর এক মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। পুলিশ বলছে, স্থানীয়ভাবে নিম্নমানের স্পিরিট বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।