ধান বানিরে ঢেঁকিতে পার দিয়া, আমি নাচি, ঢেকি নাচে, হেলিয়া দুলিায়া, ধান বানিরে। পুরোনো দিনের গ্রামীন গীতের সুরে ‘ধান বানিরে’। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কিষাণ কিষাণীর ধান ভাঙ্গানোর ঢেঁকি।
তখনকার আমলে নবান্ন উৎসবে গ্রামের মেয়েরা একদিকে যেমন কৃষকেরা ধান গোলায় মজুদ করার জন্য ব্যাস্ত হয়ে পরত অপর দিকে গ্রামের মেয়েরা দল বেঁধে আনন্দ করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গীতির সুরে ঢেঁকিতে ধান ভাঙ্গানোর মহোৎসবে মেতে উঠত। তখনকার আমলে ঢেঁকির বিশাল কদর ছিল।
প্রায় প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে ঢেঁকির ব্যবস্থা থাকত। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির কাছে হেরে যাচ্ছে গ্রামের ঐতিয্যবাহি ঢেঁকির ব্যাবহার। নবান্ন উৎসব, পৌষ সংক্রান্তি এমনকি বিয়ের উৎসবে এখন আর ঢেঁকির ব্যাবহার হচ্ছে না। এই ঢেঁকিতে মেয়েদের পাশাপাশি পুরুষেরাও পার দিত। দু’জন ঢেঁকির পেছন দিকে পা দিয়ে ঢেঁকি পার দিত আর একজন ঢেঁকির সামনে পাশে বসে ধানগুলোকে নেড়েচেড়ে ধান ভাঙ্গানোর গর্তে এগিয়ে দিত। কী অপরূপ ব্যবস্থা। এখন এরূপ দৃশ্য আর কোথাও চোখে পরে না। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে ঢেঁকি ছাঁটা চাল বিলুপ্তির পথে। আধুনিকতার কারণে বর্তমান প্রজন্মে এগুলো এখন রূপকথার কাহিনী।
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
ধান বানিরে ঢেঁকিতে পার দিয়া, আমি নাচি, ঢেকি নাচে, হেলিয়া দুলিায়া, ধান বানিরে। পুরোনো দিনের গ্রামীন গীতের সুরে ‘ধান বানিরে’। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কিষাণ কিষাণীর ধান ভাঙ্গানোর ঢেঁকি।
তখনকার আমলে নবান্ন উৎসবে গ্রামের মেয়েরা একদিকে যেমন কৃষকেরা ধান গোলায় মজুদ করার জন্য ব্যাস্ত হয়ে পরত অপর দিকে গ্রামের মেয়েরা দল বেঁধে আনন্দ করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গীতির সুরে ঢেঁকিতে ধান ভাঙ্গানোর মহোৎসবে মেতে উঠত। তখনকার আমলে ঢেঁকির বিশাল কদর ছিল।
প্রায় প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে ঢেঁকির ব্যবস্থা থাকত। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির কাছে হেরে যাচ্ছে গ্রামের ঐতিয্যবাহি ঢেঁকির ব্যাবহার। নবান্ন উৎসব, পৌষ সংক্রান্তি এমনকি বিয়ের উৎসবে এখন আর ঢেঁকির ব্যাবহার হচ্ছে না। এই ঢেঁকিতে মেয়েদের পাশাপাশি পুরুষেরাও পার দিত। দু’জন ঢেঁকির পেছন দিকে পা দিয়ে ঢেঁকি পার দিত আর একজন ঢেঁকির সামনে পাশে বসে ধানগুলোকে নেড়েচেড়ে ধান ভাঙ্গানোর গর্তে এগিয়ে দিত। কী অপরূপ ব্যবস্থা। এখন এরূপ দৃশ্য আর কোথাও চোখে পরে না। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে ঢেঁকি ছাঁটা চাল বিলুপ্তির পথে। আধুনিকতার কারণে বর্তমান প্রজন্মে এগুলো এখন রূপকথার কাহিনী।