কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিএমচর ইউনিয়নের বহদ্দারকাটা স্টেশন লাগোয়া ব্রীজের পাশে লোকালয়ে সরকারি অনুমোদন বিহীন গড়ে তোলা একটি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন। গ্রামের ভেতরে গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের কারণে যে কোন মুহুর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
অভিযোগ উঠেছে, অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের ঘটনাটি চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের কাছে জানানোর অজুহাত তুলে স্থানীয় মোজাম্মেল হক নামের এক ব্যক্তিকে জড়িতরা নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোজাম্মেল হক নামের একজন বাদি হয়ে ২০ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও) দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগটিতে অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের সঙ্গে জড়িত বিএমচর ইউনিয়নের দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকার মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে এরশাদ হোসেন ও নাদের হোসেনের ছেলে হাফেজ মিজান নামের দুইজনকে বিবাদি করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী বিএমচর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে মোজাম্মেল হক বলেন, কিছুদিন আগে বহদ্দারকাটা স্টেশন লাগোয়া ব্রীজের পাশে গ্রামীন লোকালয়ে একটি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপন করা হয়েছে।
গত ১৬ অক্টোবর বিএমচর ইউনিয়নে খাল খনন কাজ উদ্বোধন পরবর্তী গড়ে তোলা অবৈধ গ্যাসের গোডাউন পরিদর্শন করেন ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। ওইসময় জড়িতরা স্পটে যাইনি।
পরে ইউএনও কতৃক গ্যাসের গোডাউন পরিদর্শন করার পেছনে আমার হাত রয়েছে এমন অজুহাত তুলে অভিযুক্ত বিবাদিরা আমার উপর ক্ষিপ্ত হন। এর জেরধরে তাঁরা আমার ক্রয়কৃত জমিতে নানাভাবে বাঁধা সৃষ্টি করছেন। সর্বশেষ সোমবার ২০ অক্টোবর সকালে তাঁরা আমার জায়গা দখলে জোরপূর্বক অবৈধ স্থাপনা তৈরির চেষ্টা চালায়। এসময় আমি ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্ত বিবাদি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন মালিক এরশাদ হোসেন ও হাফেজ মিজানের লোকজন আমার উপর হামলার চেষ্টা করে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে।
ভুক্তভোগী মোজাম্মেল হক বলেন, অভিযুক্ত অবৈধ গ্যাসের গোডাউন মালিকপক্ষের লোকজনের নানামুখী হুমকি ধমকির কারণে আমি নিরাপত্তাহীন অবস্থায় আছি। তাই এব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের জেরধরে হুমকির ঘটনায় বাদির লিখিত অভিযোগটি তদন্ত করে এব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিএমচর ইউনিয়নের বহদ্দারকাটা স্টেশন লাগোয়া ব্রীজের পাশে লোকালয়ে সরকারি অনুমোদন বিহীন গড়ে তোলা একটি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন। গ্রামের ভেতরে গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের কারণে যে কোন মুহুর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
অভিযোগ উঠেছে, অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের ঘটনাটি চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের কাছে জানানোর অজুহাত তুলে স্থানীয় মোজাম্মেল হক নামের এক ব্যক্তিকে জড়িতরা নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোজাম্মেল হক নামের একজন বাদি হয়ে ২০ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও) দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগটিতে অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের সঙ্গে জড়িত বিএমচর ইউনিয়নের দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকার মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে এরশাদ হোসেন ও নাদের হোসেনের ছেলে হাফেজ মিজান নামের দুইজনকে বিবাদি করা হয়েছে।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী বিএমচর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে মোজাম্মেল হক বলেন, কিছুদিন আগে বহদ্দারকাটা স্টেশন লাগোয়া ব্রীজের পাশে গ্রামীন লোকালয়ে একটি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপন করা হয়েছে।
গত ১৬ অক্টোবর বিএমচর ইউনিয়নে খাল খনন কাজ উদ্বোধন পরবর্তী গড়ে তোলা অবৈধ গ্যাসের গোডাউন পরিদর্শন করেন ইউএনও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। ওইসময় জড়িতরা স্পটে যাইনি।
পরে ইউএনও কতৃক গ্যাসের গোডাউন পরিদর্শন করার পেছনে আমার হাত রয়েছে এমন অজুহাত তুলে অভিযুক্ত বিবাদিরা আমার উপর ক্ষিপ্ত হন। এর জেরধরে তাঁরা আমার ক্রয়কৃত জমিতে নানাভাবে বাঁধা সৃষ্টি করছেন। সর্বশেষ সোমবার ২০ অক্টোবর সকালে তাঁরা আমার জায়গা দখলে জোরপূর্বক অবৈধ স্থাপনা তৈরির চেষ্টা চালায়। এসময় আমি ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্ত বিবাদি অবৈধ গ্যাসের গোডাউন মালিক এরশাদ হোসেন ও হাফেজ মিজানের লোকজন আমার উপর হামলার চেষ্টা করে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে।
ভুক্তভোগী মোজাম্মেল হক বলেন, অভিযুক্ত অবৈধ গ্যাসের গোডাউন মালিকপক্ষের লোকজনের নানামুখী হুমকি ধমকির কারণে আমি নিরাপত্তাহীন অবস্থায় আছি। তাই এব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, অবৈধ গ্যাসের গোডাউন স্থাপনের জেরধরে হুমকির ঘটনায় বাদির লিখিত অভিযোগটি তদন্ত করে এব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।