পাবনা : চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলে কেনু সরকারের জোলায় অবৈধ সোতিবাঁধ অপসারণ -সংবাদ
চলনবিল অঞ্চলের চাটমোহর উপজেলার বিভিন্ন নদ নদীতে প্রতিবছর অবৈধভাবে সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে কোটি টাকার দেশীয় প্রজাতির মাছ নিধন করা হয়। একই সাথে চলনবিল অঞ্চলের জীববৈচিত্র ধ্বংস করা হচ্ছে গত কয়েক যুগ থেকে। এ সকল কর্মকান্ডে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত থাকার কারণে প্রশাসন বছরের পর বছর নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন। কিন্তু এবছর হয়েছে তার উল্টো পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে চলনবিল অঞ্চলের দেশীয় প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী শিকার বন্ধে চাটমোহর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় ও চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার যৌথ অভিযানে নিয়মিত সোঁতীবাধ অপসারণ করা হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় চাটমোহর অঞ্চলের মৎস্য ও কৃষি সম্পদ রক্ষায় গতকাল বুধবার বাইশে অক্টোবর সকাল দশটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মোট পাঁচটি সোঁতীবাধ অপসারণ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগারি বিল, কিনু সরকারের জোলা, নিমাইচড়া ইউনিয়নের ধরম গাছা, কাটা গান এলাকায় এই পাঁচটি অবৈধ সোঁতীবাধ অপসারণ করা হয়। তবে নতুন করে চাটমোহর উপজেলার ডিবি গ্রাম ইউনিয়নের পাচুরিয়া চিকনাই নদীর কালীবাড়ি পয়েন্টে বড়দহ ঘাটে জাকের সরদার গং অবৈধ সোঁতীবাধ স্থাপন করে পানি প্রবাহের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও ছোট ও পোনা মাছ নিধন করায় এলাকাবাসীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একই সাথে উপজেলার সকল নদীর উপরে স্থাপন করা অবৈধ সোঁতীবাধ অপসারণের দাবি জানিয়েছেন প্রশাসনের কাছে। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য দপ্তর চাটমোহর এর কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানান, পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে এই সকল অবৈধ সোঁতীবাধ স্থাপন করা হয়েছিল। আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে চাটমোহরে সোঁতীবাধ অপসারণ করছি। সেই ধারাবাহিকতায় আজ সকাল দশ টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুসা নাসের চৌধুরীর নেতৃত্বে দিনব্যাপী অভিযান পরিচালনা করে পাঁচটি সোঁতীবাধ অপসারণ করা হয়। চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুসা নাসের চৌধুরী জানান, এ সকল অবৈধ কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন অভিযান কে সাধুবাদ জানিয়েছেন চলনবিল অঞ্চলসহ চাটমোহরবাসী।
পাবনা : চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলে কেনু সরকারের জোলায় অবৈধ সোতিবাঁধ অপসারণ -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
চলনবিল অঞ্চলের চাটমোহর উপজেলার বিভিন্ন নদ নদীতে প্রতিবছর অবৈধভাবে সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে কোটি টাকার দেশীয় প্রজাতির মাছ নিধন করা হয়। একই সাথে চলনবিল অঞ্চলের জীববৈচিত্র ধ্বংস করা হচ্ছে গত কয়েক যুগ থেকে। এ সকল কর্মকান্ডে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত থাকার কারণে প্রশাসন বছরের পর বছর নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন। কিন্তু এবছর হয়েছে তার উল্টো পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে চলনবিল অঞ্চলের দেশীয় প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণী শিকার বন্ধে চাটমোহর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় ও চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার যৌথ অভিযানে নিয়মিত সোঁতীবাধ অপসারণ করা হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় চাটমোহর অঞ্চলের মৎস্য ও কৃষি সম্পদ রক্ষায় গতকাল বুধবার বাইশে অক্টোবর সকাল দশটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মোট পাঁচটি সোঁতীবাধ অপসারণ করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগারি বিল, কিনু সরকারের জোলা, নিমাইচড়া ইউনিয়নের ধরম গাছা, কাটা গান এলাকায় এই পাঁচটি অবৈধ সোঁতীবাধ অপসারণ করা হয়। তবে নতুন করে চাটমোহর উপজেলার ডিবি গ্রাম ইউনিয়নের পাচুরিয়া চিকনাই নদীর কালীবাড়ি পয়েন্টে বড়দহ ঘাটে জাকের সরদার গং অবৈধ সোঁতীবাধ স্থাপন করে পানি প্রবাহের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও ছোট ও পোনা মাছ নিধন করায় এলাকাবাসীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একই সাথে উপজেলার সকল নদীর উপরে স্থাপন করা অবৈধ সোঁতীবাধ অপসারণের দাবি জানিয়েছেন প্রশাসনের কাছে। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য দপ্তর চাটমোহর এর কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানান, পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে এই সকল অবৈধ সোঁতীবাধ স্থাপন করা হয়েছিল। আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে চাটমোহরে সোঁতীবাধ অপসারণ করছি। সেই ধারাবাহিকতায় আজ সকাল দশ টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুসা নাসের চৌধুরীর নেতৃত্বে দিনব্যাপী অভিযান পরিচালনা করে পাঁচটি সোঁতীবাধ অপসারণ করা হয়। চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুসা নাসের চৌধুরী জানান, এ সকল অবৈধ কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন অভিযান কে সাধুবাদ জানিয়েছেন চলনবিল অঞ্চলসহ চাটমোহরবাসী।