ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বরিশালের গৌরনদী উপজেলার আড়িয়াল নদীর মিয়ারচর অংশে অবাধে ইলিশ শিকার করছে অসাধু জেলেরা। শিকারের পর সেই মাছ নদীর তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের অভিযান সত্বেও অসাধু জেলেরা কৌশলে নদীতে মাছ শিকার অব্যাহত রেখেছে। প্রতিদিন নদীতে অভিযান চললেও সুফল মিলছে না। উল্টো অভিযানিক দলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। উপজেলার মিয়ারচর এলাকার নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা জানায়, নিষেধাজ্ঞার প্রথম দুইদিন নদীতে জাল নিয়ে নামেননি জেলেরা। ওই দুইদিন তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করেছেন। এখন পরিস্থিতি বুঝে জাল নিয়ে নদীতে নামছেন। তবে জাল নিয়ে নদীতে নামলেও আশানুরুপ ইলিশ মিলছেনা। তারা আরও জানন, দিনের বেলায় কম সংখ্যক জেলে নদীতে মাছ শিকারে নামলেও রাতে জেলেদের সংখ্যা বেড়ে যায়। অভিযানের ট্রলার দেখলেই তারা সরু খালে ঢুকে পড়ে। যে কারণে তাদেরকে ধরতে পারছেনা প্রশাসন। দু’একজন ধরা পরলেও জরিমানায় মুক্ত হয়ে আবার নদীতে মাছ শিকারে নেমে পড়ছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রসেনজিৎ দেবনাথ জানান, ইলিশ শিকার বন্ধে প্রতিদিনই আমাদের অভিযান চলছে। শুক্রবার দুইজনকে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালতের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো, ইব্রাহীম জানান, মা ইলিশ রক্ষায় কঠোর অবস্থানে থেকে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযানিক দলের ওপর হামলা সত্বেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শেষদিন পর্যন্ত নদীতে অভিযান চলবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বরিশালের গৌরনদী উপজেলার আড়িয়াল নদীর মিয়ারচর অংশে অবাধে ইলিশ শিকার করছে অসাধু জেলেরা। শিকারের পর সেই মাছ নদীর তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের অভিযান সত্বেও অসাধু জেলেরা কৌশলে নদীতে মাছ শিকার অব্যাহত রেখেছে। প্রতিদিন নদীতে অভিযান চললেও সুফল মিলছে না। উল্টো অভিযানিক দলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। উপজেলার মিয়ারচর এলাকার নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা জানায়, নিষেধাজ্ঞার প্রথম দুইদিন নদীতে জাল নিয়ে নামেননি জেলেরা। ওই দুইদিন তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করেছেন। এখন পরিস্থিতি বুঝে জাল নিয়ে নদীতে নামছেন। তবে জাল নিয়ে নদীতে নামলেও আশানুরুপ ইলিশ মিলছেনা। তারা আরও জানন, দিনের বেলায় কম সংখ্যক জেলে নদীতে মাছ শিকারে নামলেও রাতে জেলেদের সংখ্যা বেড়ে যায়। অভিযানের ট্রলার দেখলেই তারা সরু খালে ঢুকে পড়ে। যে কারণে তাদেরকে ধরতে পারছেনা প্রশাসন। দু’একজন ধরা পরলেও জরিমানায় মুক্ত হয়ে আবার নদীতে মাছ শিকারে নেমে পড়ছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রসেনজিৎ দেবনাথ জানান, ইলিশ শিকার বন্ধে প্রতিদিনই আমাদের অভিযান চলছে। শুক্রবার দুইজনকে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালতের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো, ইব্রাহীম জানান, মা ইলিশ রক্ষায় কঠোর অবস্থানে থেকে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযানিক দলের ওপর হামলা সত্বেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শেষদিন পর্যন্ত নদীতে অভিযান চলবে।