জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ের পতিত জমি এখন যেন এক সবুজের শীতল শ্যামল ছায়া। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।
জানা যায়, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসের পতিত জমি এখন সবজি বাগান। এ যেন এক সবুজ শ্যামল ছায়া। এক সময়ে সেখানে ছিল ঘাসে ভরা পুরো চত্বর, এখানে এখন সবুজ শ্যামল মাঠে সারিবদ্ধ বস্তায় চাষ হচ্ছে পুঁইশাক, লাউ, সিম, আদাসহ নানা জাতের বিষমুক্ত সবজির সমারোহ।এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত নানা ধরনের সবজির আবাদ। চলতি মৌসুমে মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কার্যালয় পতিত জমিতে বস্তায় বিভিন্ন সবজি এবং ৭০০ বস্তায় আদা চাষ করা হয়েছে। পাশাপাশি লাগানো হয়েছে মাল্টা, পেঁপে, অরহর, পেয়ারা, করমচা, বরই, ডালিম, লেবু, সজিনা ও কলাসহ নানা ফলের গাছ। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অফিসের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত বাগানের পরিচর্যা করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
এসব সবজি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সবজির চাহিদা মিটছে, অতিরিক্ত ফসল দেওয়া হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের মধ্যে। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।
মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় পতিত জমিতে এখন পরিণত হয়েছে নানা ধরনের সবজির বাগানে। বেগুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি, করলা, পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, ঢেঁড়শ, লালশাক, ডাঁটাশাক, পালংশাক, ধনেপাতা ও মিষ্টিকুমড়াসহ নানা জাতের সবজি চাষ হচ্ছে সেখানে। সারিবদ্ধ বস্তা আর ছোট ছোট সবজি খেত যেন পুরো চত্বরের সৌন্দর্যকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় কৃষক এমদাদ সংবাদ কে বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসে পতিত জমিতে সবজি চাষ করা যায় হয়েছে—এটা আগে জানতাম না। কৃষি অফিসে গিয়ে দেখে এখন নিজেও বাড়িতে সবজি চাষের পরিকল্পনা করেছি। এ বিষয়ে মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হাবিবুর রহমান সংবাদ কে বলেন, এটি মূলত সচেতনতা তৈরির একটি উদ্যোগ। পতিত জমি ও বাড়ির উঠান ব্যবহার করে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করতে চাই।
এতে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয় করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে মাদারগঞ্জ উপজেলায় প্রায় ৪০ হাজার বস্তায় আদা এবং ছয় হাজার বস্তায় বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করা হয়েছে। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়ের পতিত জমি এখন যেন এক সবুজের শীতল শ্যামল ছায়া। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।
জানা যায়, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসের পতিত জমি এখন সবজি বাগান। এ যেন এক সবুজ শ্যামল ছায়া। এক সময়ে সেখানে ছিল ঘাসে ভরা পুরো চত্বর, এখানে এখন সবুজ শ্যামল মাঠে সারিবদ্ধ বস্তায় চাষ হচ্ছে পুঁইশাক, লাউ, সিম, আদাসহ নানা জাতের বিষমুক্ত সবজির সমারোহ।এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত নানা ধরনের সবজির আবাদ। চলতি মৌসুমে মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কার্যালয় পতিত জমিতে বস্তায় বিভিন্ন সবজি এবং ৭০০ বস্তায় আদা চাষ করা হয়েছে। পাশাপাশি লাগানো হয়েছে মাল্টা, পেঁপে, অরহর, পেয়ারা, করমচা, বরই, ডালিম, লেবু, সজিনা ও কলাসহ নানা ফলের গাছ। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অফিসের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত বাগানের পরিচর্যা করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
এসব সবজি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সবজির চাহিদা মিটছে, অতিরিক্ত ফসল দেওয়া হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের মধ্যে। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।
মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় পতিত জমিতে এখন পরিণত হয়েছে নানা ধরনের সবজির বাগানে। বেগুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি, করলা, পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, ঢেঁড়শ, লালশাক, ডাঁটাশাক, পালংশাক, ধনেপাতা ও মিষ্টিকুমড়াসহ নানা জাতের সবজি চাষ হচ্ছে সেখানে। সারিবদ্ধ বস্তা আর ছোট ছোট সবজি খেত যেন পুরো চত্বরের সৌন্দর্যকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় কৃষক এমদাদ সংবাদ কে বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসে পতিত জমিতে সবজি চাষ করা যায় হয়েছে—এটা আগে জানতাম না। কৃষি অফিসে গিয়ে দেখে এখন নিজেও বাড়িতে সবজি চাষের পরিকল্পনা করেছি। এ বিষয়ে মাদারগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হাবিবুর রহমান সংবাদ কে বলেন, এটি মূলত সচেতনতা তৈরির একটি উদ্যোগ। পতিত জমি ও বাড়ির উঠান ব্যবহার করে বিষমুক্ত সবজি চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করতে চাই।
এতে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয় করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে মাদারগঞ্জ উপজেলায় প্রায় ৪০ হাজার বস্তায় আদা এবং ছয় হাজার বস্তায় বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করা হয়েছে। এতে একদিকে পতিত জমি কাজে লাগছে, অন্যদিকে বাড়ছে বিষমুক্ত সবজির আবাদ।