ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গুতে আরও ৮০৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বৃহস্পতিবার,(২৩ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত মোট আক্রান্ত ৬৩ হাজার ১৭০ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট মৃত্যু ২৫৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১৪৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৫৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩০ জন, খুলনা বিভাগে ৪৯ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৭ জন, সিলেট বিভাগে ১০ জন আক্রান্তের তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
নিহত ৪ জনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১ জন, সিলেট বিভাগে ১ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৬ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৬ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৪৪ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে এখনও ৭৭১ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ২৬৪৮ জন ভর্তি আছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে কয়েক বছর ধরেই রোগটি মৌসুমি সীমাবদ্ধতা ভেঙে সারা বছরই দেখা দিচ্ছে। বর্ষা ও বর্ষা পরবর্তী সময়ে এর বিস্তার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের গবেষণার তথ্য মতে, চলতি মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে। কারণ সারাদেশে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এ মুহূর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
ডেঙ্গুতে আরও ৮০৩ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বৃহস্পতিবার,(২৩ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত মোট আক্রান্ত ৬৩ হাজার ১৭০ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট মৃত্যু ২৫৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১৪৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৫৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩০ জন, খুলনা বিভাগে ৪৯ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৭ জন, সিলেট বিভাগে ১০ জন আক্রান্তের তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
নিহত ৪ জনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১ জন, সিলেট বিভাগে ১ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৬ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৬ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৪৪ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে এখনও ৭৭১ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ২৬৪৮ জন ভর্তি আছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে কয়েক বছর ধরেই রোগটি মৌসুমি সীমাবদ্ধতা ভেঙে সারা বছরই দেখা দিচ্ছে। বর্ষা ও বর্ষা পরবর্তী সময়ে এর বিস্তার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের গবেষণার তথ্য মতে, চলতি মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে। কারণ সারাদেশে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার ঘনত্ব এ মুহূর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে।