সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) : অবৈধ স্থাপন করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত -সংবাদ
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে সরকারি জমিতে ব্যক্তি মালিকানায় গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন -উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাবেল উদ্দিন। উপজেলার ধল্লা পুলিশ বক্স সংলগ্ন স্থানীয় মোশারফের ভাড়া দেয়া সরকারি জমিতে জনৈক নারীর নির্মাণ করা সেমিপাকা স্থাপনা গুড়িয়ে দেন ভ্রাম্যমান আদালত।
এ সময় সহযোগিতা করেন থানা পুলিশ ও পল্লী বিদ্যুৎ। উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে,ধল্লা মৌজার ১ নং খাস খতিয়ানভূক্ত ২৭০২ দাগে আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবৈধভাবে ওই স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। নির্মাণেরকালে দখলদারকে মৌখিকভাবে নিষেধ করা হলেও কর্নপাত করেননি তিনি। পরে তাকে ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার জন্য বলা হয়। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলে স্থাপনা সরিয়ে না নেয়ায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এদিকে,স্থাপনা নির্মাণকারী অভিযুক্ত মোশারফের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন জানান, সিএস,এসএ ও আরএস রেকর্ডে প্রকৃত জমির মালিক আমরা। অথচ বিএসে খাস করা হয়েছে। রেকর্ড সংশোধনের জন্য আমরা আদালতে মামলা দায়ের করেছি। এ ব্যাপারে সিংগাইর উপজেলা সরকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাবেল উদ্দিন বলেন, অবৈধভাবে যারা খাস জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করবে তাদের বিরুদ্ধে এভাবেই মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) : অবৈধ স্থাপন করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত -সংবাদ
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে সরকারি জমিতে ব্যক্তি মালিকানায় গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন -উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাবেল উদ্দিন। উপজেলার ধল্লা পুলিশ বক্স সংলগ্ন স্থানীয় মোশারফের ভাড়া দেয়া সরকারি জমিতে জনৈক নারীর নির্মাণ করা সেমিপাকা স্থাপনা গুড়িয়ে দেন ভ্রাম্যমান আদালত।
এ সময় সহযোগিতা করেন থানা পুলিশ ও পল্লী বিদ্যুৎ। উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে,ধল্লা মৌজার ১ নং খাস খতিয়ানভূক্ত ২৭০২ দাগে আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবৈধভাবে ওই স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। নির্মাণেরকালে দখলদারকে মৌখিকভাবে নিষেধ করা হলেও কর্নপাত করেননি তিনি। পরে তাকে ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার জন্য বলা হয়। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলে স্থাপনা সরিয়ে না নেয়ায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এদিকে,স্থাপনা নির্মাণকারী অভিযুক্ত মোশারফের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন জানান, সিএস,এসএ ও আরএস রেকর্ডে প্রকৃত জমির মালিক আমরা। অথচ বিএসে খাস করা হয়েছে। রেকর্ড সংশোধনের জন্য আমরা আদালতে মামলা দায়ের করেছি। এ ব্যাপারে সিংগাইর উপজেলা সরকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাবেল উদ্দিন বলেন, অবৈধভাবে যারা খাস জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করবে তাদের বিরুদ্ধে এভাবেই মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রাখা হবে।