সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা থানার চকবরু-ভেংড়ী গ্রামে নেশার ভয়াবহ পরিণতিতে নাতির হাতে দাদি খুন হওয়ার এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। নিহত মোছাঃ সন্দেশ খাতুন (১০০) নামে এক বৃদ্ধা দাদিকে গভীর রাতে নিজ নাতি হত্যা করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। অভিযুক্ত নাতির নাম মোঃ সজীব আলী (২২)।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত সজীব নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাদির ওপর হামলা চালায়। প্রতিবেশীরা জানান, রাতের গভীরে ঘর থেকে চিৎকারের শব্দ শুনে ছুটে এসে তারা বৃদ্ধার রক্তাক্ত ও খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পান। এ দৃশ্য দেখে এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে সলংগা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এসময় ঘরের ভেতর অবস্থান করা সজীবকে আটক করে পুলিশ।
এ ঘটনায় সলংগা থানায় হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, নেশার কারণে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে সজীব এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। সলঙ্গা থানার (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ রাতেই উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, পরিবার ও সমাজে মাদকের নেতিবাচক প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে এই ঘটনাই তার নির্মম উদাহরণ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা থানার চকবরু-ভেংড়ী গ্রামে নেশার ভয়াবহ পরিণতিতে নাতির হাতে দাদি খুন হওয়ার এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। নিহত মোছাঃ সন্দেশ খাতুন (১০০) নামে এক বৃদ্ধা দাদিকে গভীর রাতে নিজ নাতি হত্যা করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। অভিযুক্ত নাতির নাম মোঃ সজীব আলী (২২)।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত সজীব নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাদির ওপর হামলা চালায়। প্রতিবেশীরা জানান, রাতের গভীরে ঘর থেকে চিৎকারের শব্দ শুনে ছুটে এসে তারা বৃদ্ধার রক্তাক্ত ও খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পান। এ দৃশ্য দেখে এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে সলংগা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এসময় ঘরের ভেতর অবস্থান করা সজীবকে আটক করে পুলিশ।
এ ঘটনায় সলংগা থানায় হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, নেশার কারণে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে সজীব এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। সলঙ্গা থানার (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ রাতেই উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, পরিবার ও সমাজে মাদকের নেতিবাচক প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে এই ঘটনাই তার নির্মম উদাহরণ।