ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রাজধানীর গুলশান-১ এলাকার একটি কফিশপে অভিযান চালিয়ে ৯ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতিসহ একাধিক মামলার পরোয়ানাভুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি আসাদুল ইসলাম আসাদকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
গতকাল এটিইউ’র পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) ব্যারিস্টার মাহফুজুল আলম রাসেল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। এটিইউ জানায়, আসাদুল ইসলাম ২০০৮ সাল হতে ধাপে ধাপে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশে প্রায় ৯ কোটি টাকা ঋণ নেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে তা পরিশোধ না করায় অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ওই মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এছাড়া আরেক মামলায় আসাদুল ইসলাম শিল্পপণ্য সরবরাহের কথা বলে এক ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। কিন্তু পণ্য সরবরাহ বা অর্থ ফেরত না দেয়ায় আদালত তাকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আরও একটি মামলায় তিনি এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৪৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হন।
দীর্ঘদিন গ্রেপ্তার এড়াতে আসাদুল ইসলাম ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানা থেকে পাঠানো একটি অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এটিইউ গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে সোনারগাঁও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানীর গুলশান-১ এলাকার একটি কফিশপে অভিযান চালিয়ে ৯ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতিসহ একাধিক মামলার পরোয়ানাভুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি আসাদুল ইসলাম আসাদকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
গতকাল এটিইউ’র পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) ব্যারিস্টার মাহফুজুল আলম রাসেল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। এটিইউ জানায়, আসাদুল ইসলাম ২০০৮ সাল হতে ধাপে ধাপে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশে প্রায় ৯ কোটি টাকা ঋণ নেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে তা পরিশোধ না করায় অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ওই মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এছাড়া আরেক মামলায় আসাদুল ইসলাম শিল্পপণ্য সরবরাহের কথা বলে এক ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। কিন্তু পণ্য সরবরাহ বা অর্থ ফেরত না দেয়ায় আদালত তাকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আরও একটি মামলায় তিনি এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৪৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হন।
দীর্ঘদিন গ্রেপ্তার এড়াতে আসাদুল ইসলাম ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানা থেকে পাঠানো একটি অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এটিইউ গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে সোনারগাঁও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।