সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় জলাবদ্ধতায় প্রায় ৫০০ একর আবাদি জমি এখন অনাবাদি হয়ে পড়েছে। ধামাইনগড় ইউনিয়ন এবং সোনাখাড়া ইউনিয়নের চান্দাইকোনা, সিমলা, কোদলা, গদাইপুর, ক্ষুদ্রদৌলতপুর ও কামালের চর, বাঁকাই, পার কৃষ্ণপুর, সোনাখাড়ার গ্রামের জমিগুলো করতোয়া বিলের পাশে।
ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক কাজী মুদ্দীন কাজী, আ. খাবির মাদানী, সিরাজুল ইসলাম তোতা, মালেক শেখ, আসমোত খন্দকার জানান, অল্প বৃষ্টিতে এখানে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ বছরে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে জমিগুলোতে পানি জমে থাকায় এ মৌসুমে আমন চাষাবাদ হয়নি। বিশেষ করে ৯ গ্রামের নিচু অঞ্চল বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না থাকায় এ জলাবদ্ধতা আরো বেড়ে গেছে।
বাঁকাই গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম জানান, জমি থেকে পানি নিস্কাশনের জন্য যে বড় খাড়ী ড্রেজিং-এর ব্যবস্থা ছিলো তা দিয়ে প্রয়োজনের তুলনায় কম হওয়াই পানি নিস্কাশন তেমন হচ্ছে না। যে কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সিমলার আখতার হোসেন বলেন, নদীতে পানি নিস্কাশনের জন্য বড় ধরনের পাইপের ব্যবস্থা থাকলে এমন জলাবদ্ধতা দেখা দিবে না। এলাকাবাসি পানি নিস্কাশনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
চান্দাইকোনা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খান বলেন, কৃষি জমি চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রুতই ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হবে। যাতে করে জলাবদ্ধতা দূর হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. হুমায়ন কবির জানান, দ্রুতই প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে কৃষি জমি থেকে জলাবদ্ধতা দূর করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় জলাবদ্ধতায় প্রায় ৫০০ একর আবাদি জমি এখন অনাবাদি হয়ে পড়েছে। ধামাইনগড় ইউনিয়ন এবং সোনাখাড়া ইউনিয়নের চান্দাইকোনা, সিমলা, কোদলা, গদাইপুর, ক্ষুদ্রদৌলতপুর ও কামালের চর, বাঁকাই, পার কৃষ্ণপুর, সোনাখাড়ার গ্রামের জমিগুলো করতোয়া বিলের পাশে।
ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক কাজী মুদ্দীন কাজী, আ. খাবির মাদানী, সিরাজুল ইসলাম তোতা, মালেক শেখ, আসমোত খন্দকার জানান, অল্প বৃষ্টিতে এখানে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ বছরে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে জমিগুলোতে পানি জমে থাকায় এ মৌসুমে আমন চাষাবাদ হয়নি। বিশেষ করে ৯ গ্রামের নিচু অঞ্চল বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না থাকায় এ জলাবদ্ধতা আরো বেড়ে গেছে।
বাঁকাই গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম জানান, জমি থেকে পানি নিস্কাশনের জন্য যে বড় খাড়ী ড্রেজিং-এর ব্যবস্থা ছিলো তা দিয়ে প্রয়োজনের তুলনায় কম হওয়াই পানি নিস্কাশন তেমন হচ্ছে না। যে কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সিমলার আখতার হোসেন বলেন, নদীতে পানি নিস্কাশনের জন্য বড় ধরনের পাইপের ব্যবস্থা থাকলে এমন জলাবদ্ধতা দেখা দিবে না। এলাকাবাসি পানি নিস্কাশনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
চান্দাইকোনা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খান বলেন, কৃষি জমি চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রুতই ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হবে। যাতে করে জলাবদ্ধতা দূর হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. হুমায়ন কবির জানান, দ্রুতই প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে কৃষি জমি থেকে জলাবদ্ধতা দূর করা হবে।