চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাঁও থানার অস্ত্র ও কার্তুজের মামলায় এক ডাকাতকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম সিরাজাম মুনীরার আদালত এই রায় দেন। দন্ডিত মো. আবদুর রহিম (৫০) প্রকাশ ডাকাত রহিম একই থানার হামিদ চর এলাকার মৃত আবদুর রশিদের ছেলে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২২ মে নগরের চান্দগাঁও থানার মধ্যম মোহরা হিন্দুপাড়া এলাকায় একজন ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ সদস্যরা আবদুর রহিম প্রকাশ ডাকাত রহিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় রহিমের দেহ তল্লাশি করে একটি একনলা বন্দুক এবং একটি নীল রঙের শর্ট গানের কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। বন্দুকটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৬ ইঞ্চি এবং তাতে ট্রিগার, ট্রিগার গার্ড ও ফায়ারিং পিন সংযুক্ত রয়েছিলেন। এ ঘটনায় তৎকালীন চান্দগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গোলাম মোহাম্মদ নাসিম হোসেন বাদী হয়ে চান্দগাঁও থানায় মামলা করেন। মামলায় তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২১ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দিলে ২০১৬ সালের ১০ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোরশেদুর রহমান চৌধুরী রোকন বলেন, ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে অস্ত্র ও কার্তুজের মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. আবদুর রহিমকে অস্ত্রের জন্য ১০ বছর ও কার্তুজ জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দুইটি সাজা একসঙ্গে চলেবে, সেই হিসেবে ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে ছিলেন। সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাঁও থানার অস্ত্র ও কার্তুজের মামলায় এক ডাকাতকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম সিরাজাম মুনীরার আদালত এই রায় দেন। দন্ডিত মো. আবদুর রহিম (৫০) প্রকাশ ডাকাত রহিম একই থানার হামিদ চর এলাকার মৃত আবদুর রশিদের ছেলে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২২ মে নগরের চান্দগাঁও থানার মধ্যম মোহরা হিন্দুপাড়া এলাকায় একজন ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ সদস্যরা আবদুর রহিম প্রকাশ ডাকাত রহিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় রহিমের দেহ তল্লাশি করে একটি একনলা বন্দুক এবং একটি নীল রঙের শর্ট গানের কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। বন্দুকটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৬ ইঞ্চি এবং তাতে ট্রিগার, ট্রিগার গার্ড ও ফায়ারিং পিন সংযুক্ত রয়েছিলেন। এ ঘটনায় তৎকালীন চান্দগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গোলাম মোহাম্মদ নাসিম হোসেন বাদী হয়ে চান্দগাঁও থানায় মামলা করেন। মামলায় তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ২১ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দিলে ২০১৬ সালের ১০ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোরশেদুর রহমান চৌধুরী রোকন বলেন, ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে অস্ত্র ও কার্তুজের মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. আবদুর রহিমকে অস্ত্রের জন্য ১০ বছর ও কার্তুজ জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দুইটি সাজা একসঙ্গে চলেবে, সেই হিসেবে ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে ছিলেন। সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।