ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা এবং পুষ্টি উন্নয়নে সারাদেশের নির্বাচিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে ‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে সোমবার, (১৭ নভেম্বর ২০২৫) সকাল সাড়ে ১০টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মাহমুদুজ্জামান। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লতিফা হকের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক গোলাম হামিদের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাঃ আব্দুল লতিফ ও শবনম আকতার, অভিভাবক শারমিন বেগম।
অতিথিবৃন্দরা বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়নে এই ফিডিং কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পুষ্টির অভাব ও বিদ্যালয় চলাকালীন শিশুদের স্বল্প সময়ের ক্ষুধা দূরীকরণে এটি সহায়ক হবে। এতে শিশুরা পড়ালেখায় আরও মনোযোগী হবে ও বিদ্যালয়ে আসতে আগ্রহী হবে।
এই কর্মসূচি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়তা করবে। পরে শিশুদেরকে ২’শ মিলি ইউএইচটি দুধ দেওয়া হয়। জানানো হয়, জেলার নির্বাচিত ৪টি উপজেলার ২১৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৩৮২৮ শিক্ষার্থীকে সপ্তাহে ৫ স্কুল কর্ম দিবসে ফর্টিফাইড বিস্কুট, কলা বা মৌসুমী ফল, বনরুটি, ডিম এবং ইউএইচটি দুধ তথা পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হবে।
এরমধ্যে রোববারে ১২০ গ্রাম ওজনের বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম, সোমবারে বনরুটি ও ২০০ গ্রাম ইউএইচটি দুধ, মঙ্গলবারে ৭৫ গ্রাম ওজনের ফর্টিফাইড বিস্কুট এবং কলা বা স্থানীয় মৌসুমী ফল, বুধবার এবং বৃহস্পতিবারে বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম দেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা এবং পুষ্টি উন্নয়নে সারাদেশের নির্বাচিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে ‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে সোমবার, (১৭ নভেম্বর ২০২৫) সকাল সাড়ে ১০টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. মাহমুদুজ্জামান। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লতিফা হকের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক গোলাম হামিদের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাঃ আব্দুল লতিফ ও শবনম আকতার, অভিভাবক শারমিন বেগম।
অতিথিবৃন্দরা বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়নে এই ফিডিং কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পুষ্টির অভাব ও বিদ্যালয় চলাকালীন শিশুদের স্বল্প সময়ের ক্ষুধা দূরীকরণে এটি সহায়ক হবে। এতে শিশুরা পড়ালেখায় আরও মনোযোগী হবে ও বিদ্যালয়ে আসতে আগ্রহী হবে।
এই কর্মসূচি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়তা করবে। পরে শিশুদেরকে ২’শ মিলি ইউএইচটি দুধ দেওয়া হয়। জানানো হয়, জেলার নির্বাচিত ৪টি উপজেলার ২১৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৩৮২৮ শিক্ষার্থীকে সপ্তাহে ৫ স্কুল কর্ম দিবসে ফর্টিফাইড বিস্কুট, কলা বা মৌসুমী ফল, বনরুটি, ডিম এবং ইউএইচটি দুধ তথা পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হবে।
এরমধ্যে রোববারে ১২০ গ্রাম ওজনের বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম, সোমবারে বনরুটি ও ২০০ গ্রাম ইউএইচটি দুধ, মঙ্গলবারে ৭৫ গ্রাম ওজনের ফর্টিফাইড বিস্কুট এবং কলা বা স্থানীয় মৌসুমী ফল, বুধবার এবং বৃহস্পতিবারে বনরুটি ও সিদ্ধ ডিম দেওয়া হবে।