ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় থানা ও উপজেলা পরিষদে ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার পরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২টি এবং কিছুক্ষণ পরেই কোটালীপাড়া থানা বাউন্ডারীর ভিতরে একটি ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ককটেল বিষ্ফোরণে থানায় কর্তব্যরত ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। আহতরা কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থানায় ফিরেছেন। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- কোটালীপাড়া থানার নারী পুলিশ সদস্য আইরিন নাহার(৩১), আরিফ হোসেন (৩৩) ও নজরুল ইসলাম (৫২)। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। তবে কে বা কাহারা এ বিষ্ফোরণ ঘটিয়েছে সে সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যায়নি। কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কুমার মৃদুল দাস জানান- আহতরা আমাকে জানিয়েছেন থানায় কর্তব্যরত অবস্থায় তারা আহত হন। তাদের শরীরে স্পিন্টারের আঘাতের চিহ্ন ছিল। তবে সেগুলো মারাত্ম নয়। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান থানা এবং উপজেলা পরিষদ চত্বরে ককটেল বিষ্ফোরণের সত্যতা স্বীকার করেছেন। কোটালীপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মামুন বলেন- কোটালীপাড়া থানায় ১টি ও উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২টি ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তেমন কোন ক্ষতি হয় নি। এগুলো উদ্ধার ও তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় থানা ও উপজেলা পরিষদে ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার পরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২টি এবং কিছুক্ষণ পরেই কোটালীপাড়া থানা বাউন্ডারীর ভিতরে একটি ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ককটেল বিষ্ফোরণে থানায় কর্তব্যরত ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। আহতরা কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে থানায় ফিরেছেন। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- কোটালীপাড়া থানার নারী পুলিশ সদস্য আইরিন নাহার(৩১), আরিফ হোসেন (৩৩) ও নজরুল ইসলাম (৫২)। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। তবে কে বা কাহারা এ বিষ্ফোরণ ঘটিয়েছে সে সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যায়নি। কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কুমার মৃদুল দাস জানান- আহতরা আমাকে জানিয়েছেন থানায় কর্তব্যরত অবস্থায় তারা আহত হন। তাদের শরীরে স্পিন্টারের আঘাতের চিহ্ন ছিল। তবে সেগুলো মারাত্ম নয়। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান থানা এবং উপজেলা পরিষদ চত্বরে ককটেল বিষ্ফোরণের সত্যতা স্বীকার করেছেন। কোটালীপাড়া থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মামুন বলেন- কোটালীপাড়া থানায় ১টি ও উপজেলা পরিষদ চত্বরে ২টি ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তেমন কোন ক্ষতি হয় নি। এগুলো উদ্ধার ও তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে।