ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বশির উদ্দিন নামে এক ডিলারের বিরুদ্ধে।
গত বুধবার দুপুরে বেশ কয়েকজন উপকারভোগী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১৫ টাকা প্রতি কেজি দরে ৪৫০ টাকা দিয়ে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ৩০ কেজি চাউল পাওয়ার কথা অথচ তারা পাচ্ছে মাত্র ২৫ থেকে ২৭ কেজি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ৪৫০ টাকায় আমাদের। অথচ মোহরকয়া বাজারের ডিলার বশির উদ্দিন আমাদের তিন থেকে পাঁচ কেজি করে চাউল কম দিচ্ছেন। এ অনিয়মের সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত।
অভিযোগের বিষয়ে ডিলার বশির উদ্দিন বলেন, প্রত্যেকের জন্য ৩০ কেজির আলাদা আলাদা বস্তা। তাই, আমি খাদ্য অফিস থেকে চাউল ওজন করে নিই নি, আবার বিতরণের সময়ও ওজন করে দিই নি।
এ ব্যাপারে লালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউল ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বশির উদ্দিন নামে এক ডিলারের বিরুদ্ধে।
গত বুধবার দুপুরে বেশ কয়েকজন উপকারভোগী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১৫ টাকা প্রতি কেজি দরে ৪৫০ টাকা দিয়ে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ৩০ কেজি চাউল পাওয়ার কথা অথচ তারা পাচ্ছে মাত্র ২৫ থেকে ২৭ কেজি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ৪৫০ টাকায় আমাদের। অথচ মোহরকয়া বাজারের ডিলার বশির উদ্দিন আমাদের তিন থেকে পাঁচ কেজি করে চাউল কম দিচ্ছেন। এ অনিয়মের সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত।
অভিযোগের বিষয়ে ডিলার বশির উদ্দিন বলেন, প্রত্যেকের জন্য ৩০ কেজির আলাদা আলাদা বস্তা। তাই, আমি খাদ্য অফিস থেকে চাউল ওজন করে নিই নি, আবার বিতরণের সময়ও ওজন করে দিই নি।
এ ব্যাপারে লালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।