ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নওগাঁর বদলগাছীতে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা, পাতাখেলা ও হাড়িভাঙার খেলা দেখতে হাজার উৎসুক জনতার ভীড়। এছাড়া বাউল সঙ্গীতের আয়োজন করা হয়েছিলো।
বুধবার ১৯নভেম্বর বিকাল ৫টায় উপজেলার ভান্ডারপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই গ্রামীণ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
কোলা ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর আয়োজনে লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পরে পাতা খেলা ও হাড়ি ভাঙা। তবে পাতা খেলায় দেখা যায় এক অন্য রকম দৃশ্য। বিভিন্ন বয়সের ছেলেদের পাতা উঠে। তাদেরকে কেউ গামছা দিয়ে পাতা টানায় ব্যস্ত থাকে। এসময় প্রায় ১০ হাজার নারী-পুরুষ ও শিশু খেলাগুলো উপভোগ করেন।
গ্রামীণ এসব খেলা দেখতে এসেছিলেন ক্ষুদে তিন শিক্ষার্থী মাহি, বৃষ্টি ও ফাতেমা তারা আনন্দ ও উৎসাহ নিয়ে বলেন, আমরা খবর পেয়ে খেলা দেখতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে, ভালোভাবে উপভোগ করলাম। এরকম গ্রামীণ খেলা দেখতে সত্যিই ভালো লাগে।
স্থানীয়রা বলেন, আজ থেকে প্রায় ৫-৭ বছর আগে একবার খেলা হয়েছ। ফজলে হুদা বাবুলের উদ্যোগে আজ আবার হলো। গ্রামীণ এই খেলাগুলো দেখতে ভালো লাগে। তাই দেখতে এসেছি।
প্রধান অতিথি ফজলে হুদা বাবুল বলেন, গ্রামীণ এই খেলাগুলো গ্রাম বাংলা থেকে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। প্রতিটি গ্রামীণ খেলার ঐতিহ্য আছে। আমি চাই গ্রামীণ খেলা সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম জানুক ও দেখুক। তাই আজকের এই আয়োজন। আশাকরি দর্শকরা খুব সুন্দর ভাবে খেলাগুলো উপভোগ করেছে। আর আমি আমার এলাকায় এই গ্রামীণ খেলাগুলো ধরে রাখার চেষ্টা করবো।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
নওগাঁর বদলগাছীতে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা, পাতাখেলা ও হাড়িভাঙার খেলা দেখতে হাজার উৎসুক জনতার ভীড়। এছাড়া বাউল সঙ্গীতের আয়োজন করা হয়েছিলো।
বুধবার ১৯নভেম্বর বিকাল ৫টায় উপজেলার ভান্ডারপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই গ্রামীণ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
কোলা ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর আয়োজনে লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পরে পাতা খেলা ও হাড়ি ভাঙা। তবে পাতা খেলায় দেখা যায় এক অন্য রকম দৃশ্য। বিভিন্ন বয়সের ছেলেদের পাতা উঠে। তাদেরকে কেউ গামছা দিয়ে পাতা টানায় ব্যস্ত থাকে। এসময় প্রায় ১০ হাজার নারী-পুরুষ ও শিশু খেলাগুলো উপভোগ করেন।
গ্রামীণ এসব খেলা দেখতে এসেছিলেন ক্ষুদে তিন শিক্ষার্থী মাহি, বৃষ্টি ও ফাতেমা তারা আনন্দ ও উৎসাহ নিয়ে বলেন, আমরা খবর পেয়ে খেলা দেখতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে, ভালোভাবে উপভোগ করলাম। এরকম গ্রামীণ খেলা দেখতে সত্যিই ভালো লাগে।
স্থানীয়রা বলেন, আজ থেকে প্রায় ৫-৭ বছর আগে একবার খেলা হয়েছ। ফজলে হুদা বাবুলের উদ্যোগে আজ আবার হলো। গ্রামীণ এই খেলাগুলো দেখতে ভালো লাগে। তাই দেখতে এসেছি।
প্রধান অতিথি ফজলে হুদা বাবুল বলেন, গ্রামীণ এই খেলাগুলো গ্রাম বাংলা থেকে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। প্রতিটি গ্রামীণ খেলার ঐতিহ্য আছে। আমি চাই গ্রামীণ খেলা সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম জানুক ও দেখুক। তাই আজকের এই আয়োজন। আশাকরি দর্শকরা খুব সুন্দর ভাবে খেলাগুলো উপভোগ করেছে। আর আমি আমার এলাকায় এই গ্রামীণ খেলাগুলো ধরে রাখার চেষ্টা করবো।