যৌতুকের চাপ সহ্য করতে না পেরে স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতনের শিকার হযয়ে এক বছরের শিশুসন্তান রেখে আত্মহত্যা করেছেন দিনাজপুর সদর উপজেলার মেঘনা(২০) নামে এক গৃহবধূ। স্বামী ও শাশুড়িকে আটক করেছে পুলিশ। আটকৃতরা হলেন, নিহত মেঘনার স্বামী (১) রিফাত ২৫ পিতা মৃত আজগার আলী (২) শাশুড়ি রুকসানা বেগম ৫৫ স্বামী মৃত আজগর আলী উভয়ের সম্পর্ক মা ছেলে সাং রাজবাটী কোদাল পাড়া সুক সাগর সদর দিনাজপুর। নিহত মেঘনা দিনাজপুর সদর উপজেলার বউবাজার এলাকার কাঞ্চন কলোনির বাসিন্দা মো. আরজুর মেয়ে।
স্থানীয় এবং পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে মেঘনাকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিভিন্ন সময়ে মারধর করত এবং প্রায়ই যৌতুকের জন্য চাপ দিত। কয়েক দিন আগে শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। এসব নির্যাতনের কারণে মেঘনা স্বামীর বাড়িতে ফিরতে না চাইলে পরিবারের লোকজন ঝগড়ার বিষয়টি মীমাংসা করে তাকে আবার শ্বশুরবাড়িতে রেখে আসেন। নিহতের পরিবারের দাবি, নির্যাতনের ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত মেঘনাকে হত্যা করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মো. আব্দুল হালিম জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তর জন্য প্রেরণ করা হয়েছে তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে এই আত্মহত্যা। ময়না তদন্তর রিপোর্ট আসলেই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অভিযোগের প্রেক্ষিতেই আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যৌতুকের চাপ সহ্য করতে না পেরে স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতনের শিকার হযয়ে এক বছরের শিশুসন্তান রেখে আত্মহত্যা করেছেন দিনাজপুর সদর উপজেলার মেঘনা(২০) নামে এক গৃহবধূ। স্বামী ও শাশুড়িকে আটক করেছে পুলিশ। আটকৃতরা হলেন, নিহত মেঘনার স্বামী (১) রিফাত ২৫ পিতা মৃত আজগার আলী (২) শাশুড়ি রুকসানা বেগম ৫৫ স্বামী মৃত আজগর আলী উভয়ের সম্পর্ক মা ছেলে সাং রাজবাটী কোদাল পাড়া সুক সাগর সদর দিনাজপুর। নিহত মেঘনা দিনাজপুর সদর উপজেলার বউবাজার এলাকার কাঞ্চন কলোনির বাসিন্দা মো. আরজুর মেয়ে।
স্থানীয় এবং পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে মেঘনাকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিভিন্ন সময়ে মারধর করত এবং প্রায়ই যৌতুকের জন্য চাপ দিত। কয়েক দিন আগে শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে ৫০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। এসব নির্যাতনের কারণে মেঘনা স্বামীর বাড়িতে ফিরতে না চাইলে পরিবারের লোকজন ঝগড়ার বিষয়টি মীমাংসা করে তাকে আবার শ্বশুরবাড়িতে রেখে আসেন। নিহতের পরিবারের দাবি, নির্যাতনের ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত মেঘনাকে হত্যা করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মো. আব্দুল হালিম জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তর জন্য প্রেরণ করা হয়েছে তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে এই আত্মহত্যা। ময়না তদন্তর রিপোর্ট আসলেই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অভিযোগের প্রেক্ষিতেই আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।