রাজধানীর একটি সবজির বাজার -সংবাদ
বর্তমানে বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ বেড়েছে। প্রায় সব ধরনের সবজি পাওয়া যাচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারে। সেই হিসেবে দাম কমার কথা। কিন্তু তা না হয়ে উল্টো বেড়েছে।
কয়েক সপ্তাহ থেকে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ
মাছ-মাংস দীর্ঘদিন ধরে স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে
শুক্রবার, (২১ নভেম্বর ২০২৫) বাজারে শিম, মুলা, শালগম, ফুলকপি ও বাঁধাকপিসহ বিভিন্ন সবজি চড়া দামে বিক্রি হয়েছে। এতে শীতের সবজি কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন ভোক্তারা। এভাবে হঠাৎ দাম বাড়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না তারা। শুক্রবার, রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দাম ৮০-১০০ টাকার মধ্যে। দেশি টমেটো বাজারে দাম ১৬০ টাকা আর পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। বাজারে বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপি যখন আসতে শুরু করে তখন প্রথম তা ছিল ছোট আকারের। এক সপ্তাহের মধ্যেই বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপি বাজারে আসতে শুরু করে। তবে তখনো প্রতিটি কপির দাম ছিল ৪০-৫০ টাকা। অর্থাৎ কপির দাম কমেনি।
শীতের সবজির মধ্যে পরিচিত হচ্ছে শিম। প্রতি কেজি শিম সপ্তাহ দুই আগেও ৫০-৬০ টাকায় নেমে এসেছিল। কিন্তু শুক্রবার, আবারও বেড়ে ১০০-১২০ টাকায় উঠেছে। প্রতি কেজি নতুন বেগুনের দাম খানিকটা কমলেও এখনও ভোক্তার সহনীহ পর্যায়ে আসেনি। বাজারে নতুন আসা বেগুন আকার ও মানভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকার মধ্যে। প্রতি কেজি মুলার দাম এখনও ৪০-৫০ টাকা। এ সপ্তাহে বাজারে নতুন শালগম এসেছে, যা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ৬০-১০০ টাকা দরে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে শুক্রবার, বরবটি, করলা ও কাঁকরোলের কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০-৭০ টাকায়। শীতের সবজির দাম বাড়ায় সেগুলোর দামও কিছুটা বেড়েছে। এসব সবজি বিক্রি হয়েছে ৭০-৮০ টাকার মধ্যে। ঢেঁড়স ও পটলের দামও খানিকটা বেড়েছে, ৪০-৬০ টাকা থেকে বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০-৬০ টাকার মধ্যে। বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২০-৩০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, ডাটাশাক ১০, কলমি শাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হয়েছে ১০ টাকায়।
বাজারের কিছু কিছু দোকানে নতুন আলু এসেছে। দামও চড়া। প্রতি কেজি নতুন আলু কিনতে ভোক্তাকে গুনতে হচ্ছে ১২০-১৪০ টাকা। তবে পুরনো আলু বিক্রি হয়েছে ২৫-৩০ টাকার মধ্যে।
বিক্রেতারা জানান, চলতি বছর দীর্ঘদিন ধরে কম দামে আলু বিক্রি হয়েছে। দাম কম থাকায় অনেক কৃষক লোকসানের মুখে পড়েছেন। এক সপ্তাহ আগেও খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ২০-২৫ টাকা। তবে শুক্রবার, এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৫-৩০ টাকায়। অর্থাৎ কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়েছে।
যদিও গত বছরের তুলনায় বাজারে আলুর দাম এখনও অনেক কম। এর কারণ, আগের বছর আলু বিক্রি করে ভালো লাভ করায় কৃষকেরা গত মৌসুমে বেশি পরিমাণে আলু চাষ করেছিলেন। তবে উৎপাদন বেশি হওয়ায় আলুর দাম পড়ে যায়। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যানুসারে, গত বছর এমন সময়ে বাজারে এক কেজি আলুর দাম ছিল ৬৫-৭৫ টাকা।
রান্নাঘরের আরেক দরকারি পণ্য পেঁয়াজের দামও চড়া। বর্তমানে বাজারে এক কেজি পেঁয়াজ ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তিন সপ্তাহ আগে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩০ টাকা কম ছিল।
বিক্রেতারা জানান, বর্তমানে দেশি পেঁয়াজের মজুত প্রায় শেষের দিকে। মাসখানেক পর বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করবে। এ সময় সাধারণত পেঁয়াজের দাম কিছুটা বাড়তি থাকে। যদিও বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করলে দাম কিছুটা স্থিতিশীল থাকে। তবে বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নেই। তাই পেঁয়াজের দামে বাড়তি প্রবণতা রয়েছে।
ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি, ডিম প্রভৃতির দাম গত সপ্তাহের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। শুক্রবার, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৬০-১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০-৩০০ টাকা ও এক ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খুচরা পর্যায়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়েনি, তবে সরবরাহ কিছুটা কম বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
শুক্রবার, রাজধানীর বাজারগুলোতে কিছুটা বাড়তি দামে বিক্রি হয়েছে মাছ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন খাল-নদীর পানি শুকিয়ে আসতে শুরু করায় এবং পর্যাপ্ত সামুদ্রিক মাছ বাজারে না আসায় বাড়তি দাম গুনতে হচ্ছে আড়তদারেরও।
সরজমিনে দেখা যায়, শুক্রবার, বাজারে চাষের রুই-কাতলা কেজিপ্রতি বিক্রি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ টাকায়। পাবদা ছোট সাইজের ৪০০ টাকা, মাঝারি সাইজের ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শিং ৪০০-৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০-৭০০ টাকা, সরপুঁটি ৩০০-৪৫০ টাকা, পুঁটি ২০০-২৫০ টাকা। তেলাপিয়া ২৫০-৩০০ টাকা, নাইলোটিকা ২২০-২৮০ টাকা এবং পাঙ্গাশ ও সিলভার কার্প ২০০-২৮০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে লইট্যা ২৫০-৩০০ টাকা হলেও কোরাল ৭০০-৯০০ টাকা এবং আইড় ৬০০-৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাগদা ও গলদা চিংড়ি প্রকারভেদে ৭৫০-১,২০০ টাকার মধ্যে মিলছে। ইলিশের দামও অপরিবর্তিত দুই কেজি ওজনের মাছ ২,৬০০-৩,০০০ টাকা, এক কেজির ইলিশ ২,২০০-২,৫০০ টাকা এবং ছোট জাটকা ৫০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে গরু-খাসির মাংসের বাজারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই। গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭৫০-৯৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১,২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রাজধানীর একটি সবজির বাজার -সংবাদ
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫
বর্তমানে বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ বেড়েছে। প্রায় সব ধরনের সবজি পাওয়া যাচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারে। সেই হিসেবে দাম কমার কথা। কিন্তু তা না হয়ে উল্টো বেড়েছে।
কয়েক সপ্তাহ থেকে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ
মাছ-মাংস দীর্ঘদিন ধরে স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে
শুক্রবার, (২১ নভেম্বর ২০২৫) বাজারে শিম, মুলা, শালগম, ফুলকপি ও বাঁধাকপিসহ বিভিন্ন সবজি চড়া দামে বিক্রি হয়েছে। এতে শীতের সবজি কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন ভোক্তারা। এভাবে হঠাৎ দাম বাড়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না তারা। শুক্রবার, রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দাম ৮০-১০০ টাকার মধ্যে। দেশি টমেটো বাজারে দাম ১৬০ টাকা আর পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। বাজারে বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপি যখন আসতে শুরু করে তখন প্রথম তা ছিল ছোট আকারের। এক সপ্তাহের মধ্যেই বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপি বাজারে আসতে শুরু করে। তবে তখনো প্রতিটি কপির দাম ছিল ৪০-৫০ টাকা। অর্থাৎ কপির দাম কমেনি।
শীতের সবজির মধ্যে পরিচিত হচ্ছে শিম। প্রতি কেজি শিম সপ্তাহ দুই আগেও ৫০-৬০ টাকায় নেমে এসেছিল। কিন্তু শুক্রবার, আবারও বেড়ে ১০০-১২০ টাকায় উঠেছে। প্রতি কেজি নতুন বেগুনের দাম খানিকটা কমলেও এখনও ভোক্তার সহনীহ পর্যায়ে আসেনি। বাজারে নতুন আসা বেগুন আকার ও মানভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকার মধ্যে। প্রতি কেজি মুলার দাম এখনও ৪০-৫০ টাকা। এ সপ্তাহে বাজারে নতুন শালগম এসেছে, যা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ৬০-১০০ টাকা দরে।
রাজধানীর বাজারগুলোতে শুক্রবার, বরবটি, করলা ও কাঁকরোলের কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০-৭০ টাকায়। শীতের সবজির দাম বাড়ায় সেগুলোর দামও কিছুটা বেড়েছে। এসব সবজি বিক্রি হয়েছে ৭০-৮০ টাকার মধ্যে। ঢেঁড়স ও পটলের দামও খানিকটা বেড়েছে, ৪০-৬০ টাকা থেকে বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০-৬০ টাকার মধ্যে। বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২০-৩০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, ডাটাশাক ১০, কলমি শাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হয়েছে ১০ টাকায়।
বাজারের কিছু কিছু দোকানে নতুন আলু এসেছে। দামও চড়া। প্রতি কেজি নতুন আলু কিনতে ভোক্তাকে গুনতে হচ্ছে ১২০-১৪০ টাকা। তবে পুরনো আলু বিক্রি হয়েছে ২৫-৩০ টাকার মধ্যে।
বিক্রেতারা জানান, চলতি বছর দীর্ঘদিন ধরে কম দামে আলু বিক্রি হয়েছে। দাম কম থাকায় অনেক কৃষক লোকসানের মুখে পড়েছেন। এক সপ্তাহ আগেও খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ছিল ২০-২৫ টাকা। তবে শুক্রবার, এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ২৫-৩০ টাকায়। অর্থাৎ কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়েছে।
যদিও গত বছরের তুলনায় বাজারে আলুর দাম এখনও অনেক কম। এর কারণ, আগের বছর আলু বিক্রি করে ভালো লাভ করায় কৃষকেরা গত মৌসুমে বেশি পরিমাণে আলু চাষ করেছিলেন। তবে উৎপাদন বেশি হওয়ায় আলুর দাম পড়ে যায়। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যানুসারে, গত বছর এমন সময়ে বাজারে এক কেজি আলুর দাম ছিল ৬৫-৭৫ টাকা।
রান্নাঘরের আরেক দরকারি পণ্য পেঁয়াজের দামও চড়া। বর্তমানে বাজারে এক কেজি পেঁয়াজ ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তিন সপ্তাহ আগে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩০ টাকা কম ছিল।
বিক্রেতারা জানান, বর্তমানে দেশি পেঁয়াজের মজুত প্রায় শেষের দিকে। মাসখানেক পর বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করবে। এ সময় সাধারণত পেঁয়াজের দাম কিছুটা বাড়তি থাকে। যদিও বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করলে দাম কিছুটা স্থিতিশীল থাকে। তবে বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নেই। তাই পেঁয়াজের দামে বাড়তি প্রবণতা রয়েছে।
ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি, ডিম প্রভৃতির দাম গত সপ্তাহের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। শুক্রবার, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৬০-১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০-৩০০ টাকা ও এক ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১২০-১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খুচরা পর্যায়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়েনি, তবে সরবরাহ কিছুটা কম বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
শুক্রবার, রাজধানীর বাজারগুলোতে কিছুটা বাড়তি দামে বিক্রি হয়েছে মাছ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন খাল-নদীর পানি শুকিয়ে আসতে শুরু করায় এবং পর্যাপ্ত সামুদ্রিক মাছ বাজারে না আসায় বাড়তি দাম গুনতে হচ্ছে আড়তদারেরও।
সরজমিনে দেখা যায়, শুক্রবার, বাজারে চাষের রুই-কাতলা কেজিপ্রতি বিক্রি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ টাকায়। পাবদা ছোট সাইজের ৪০০ টাকা, মাঝারি সাইজের ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শিং ৪০০-৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০-৭০০ টাকা, সরপুঁটি ৩০০-৪৫০ টাকা, পুঁটি ২০০-২৫০ টাকা। তেলাপিয়া ২৫০-৩০০ টাকা, নাইলোটিকা ২২০-২৮০ টাকা এবং পাঙ্গাশ ও সিলভার কার্প ২০০-২৮০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে লইট্যা ২৫০-৩০০ টাকা হলেও কোরাল ৭০০-৯০০ টাকা এবং আইড় ৬০০-৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাগদা ও গলদা চিংড়ি প্রকারভেদে ৭৫০-১,২০০ টাকার মধ্যে মিলছে। ইলিশের দামও অপরিবর্তিত দুই কেজি ওজনের মাছ ২,৬০০-৩,০০০ টাকা, এক কেজির ইলিশ ২,২০০-২,৫০০ টাকা এবং ছোট জাটকা ৫০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে গরু-খাসির মাংসের বাজারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই। গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭৫০-৯৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১,২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।