শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার মরিয়মনগরে শুক্রবার, (২১ নভেম্বর ২০২৫) তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু হয়েছে। শস্য দেবতার ওপর নির্ভর করে ফসলের ভালো ফলন। এই শস্য দেবতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও নতুন ফসল খাওয়ার অনুমতির পাশাপাশি ‘পরিবারে ভালবাসা, মলীর আনন্দ, সব পরিবারের মঙ্গল কামনা করে’ এ বছরে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মরিয়ম নগরে গারো সম্প্রদায়রা পালন করেছেন ওয়ানগালা নবান্ন উৎসব। উপজেলার মরিয়মনগর সাধু জর্জ ধর্মপল্লীতে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এ উৎসব উদ্বোধন করেন ঢাকা মহা ধমপ্রদেশের কার্ডিনাল বিশপ প্যাট্রিক ডি. রোজারিও। এরপর খ্রিষ্টযোগ অর্পণ করেন, ওয়ানগালা উৎসব কমিটির আহ্বায়ক মরিয়মনগর ধর্মপল্লীর পালপুরোহিত ফাদার লরেন্স রিবেরু সিএসসি।
সকালে কুতুব পড়িয়ে এবং খ্রিষ্টপর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। এ সময় গারোদের ১৩টি গোত্রের মানুষ তাদের উৎপাদিত ফসল এনে খ্রিষ্টের নামে উৎসর্গ করেন। এরপর উপস্থিত সকলকে থক্কাদান কপালে নতুন ধানের চালের গুরো দিয়ে আশীর্বাদ শেষে গির্জায় ভেতর প্রার্থনা করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সাল থেকে মরিয়মনগর সাধু জর্জ খ্রিষ্টান মিশনের উদ্যোগে এখানে ওয়ানগালা উৎসব পালন করা হয়ে থাকে। আগামীকাল ওয়ানগালা উৎসবের সমাপনী হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫
শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার মরিয়মনগরে শুক্রবার, (২১ নভেম্বর ২০২৫) তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু হয়েছে। শস্য দেবতার ওপর নির্ভর করে ফসলের ভালো ফলন। এই শস্য দেবতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও নতুন ফসল খাওয়ার অনুমতির পাশাপাশি ‘পরিবারে ভালবাসা, মলীর আনন্দ, সব পরিবারের মঙ্গল কামনা করে’ এ বছরে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মরিয়ম নগরে গারো সম্প্রদায়রা পালন করেছেন ওয়ানগালা নবান্ন উৎসব। উপজেলার মরিয়মনগর সাধু জর্জ ধর্মপল্লীতে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এ উৎসব উদ্বোধন করেন ঢাকা মহা ধমপ্রদেশের কার্ডিনাল বিশপ প্যাট্রিক ডি. রোজারিও। এরপর খ্রিষ্টযোগ অর্পণ করেন, ওয়ানগালা উৎসব কমিটির আহ্বায়ক মরিয়মনগর ধর্মপল্লীর পালপুরোহিত ফাদার লরেন্স রিবেরু সিএসসি।
সকালে কুতুব পড়িয়ে এবং খ্রিষ্টপর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। এ সময় গারোদের ১৩টি গোত্রের মানুষ তাদের উৎপাদিত ফসল এনে খ্রিষ্টের নামে উৎসর্গ করেন। এরপর উপস্থিত সকলকে থক্কাদান কপালে নতুন ধানের চালের গুরো দিয়ে আশীর্বাদ শেষে গির্জায় ভেতর প্রার্থনা করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সাল থেকে মরিয়মনগর সাধু জর্জ খ্রিষ্টান মিশনের উদ্যোগে এখানে ওয়ানগালা উৎসব পালন করা হয়ে থাকে। আগামীকাল ওয়ানগালা উৎসবের সমাপনী হবে।