ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সামারি ট্রাইলে বরগুনার ভুয়া পদবি ব্যবহার করে চিকিৎসা দেওয়ায় বরগুনায় চারজনকে দন্ড দিয়েছেন। ২১ নভেম্বর বরগুনা পৌরসভার ফার্মেসি পট্টি সড়কে পরিচালিত সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ রায় দেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌরসভার ফার্মেসি পট্টি সড়কে পরিচালিত সামারি ট্রায়ালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরিয়ত উল্লাহ একজনকে দেড় বছর, একজনকে ছয় মাস কারাদন্ড ও দুজনকে এক লাখ টাকা করে অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জহিরুল ইসলাম সৌরভ, সুজন চন্দ্র লস্কর, বিধান রঞ্জন সরকার ও দিলীপ কুমার দাস। ভুল স্বীকার করায় বিধান ও দিলীপকে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০-এর ২২ ধারায় ১ লাখ টাকা করে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ শহরের ফার্মেসি পট্টি এলাকায় ভুয়া পদ-পদবি ব্যবহার করে চিকিৎসা প্রদানের দায়ে চারজনকে আটক করার নির্দেশ দেন। পরে সামারি ট্রায়াল পরিচালনা করলে তিনজন ভুল স্বীকার করায় তাদের ১ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুজন অর্থ পরিশোধ করলেও সুজন চন্দ্র লস্কর নামের একজন টাকা পরিশোধ করতে না পারায় তাকে ৬ মাসের কারাদদেওয়া হয়েছে। এছাড়া জহিরুল ইসলাম সৌরভ ভুল স্বীকার না করায় তাকে ১ বছর ৬ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. কামাল হোসেন বলেন, ভুয়া সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চিকিৎসা করায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ অনুযায়ী দন্ড দিয়েছেন। এসময় পুলিশসহ বরগুনা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার উপস্থিত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫
সামারি ট্রাইলে বরগুনার ভুয়া পদবি ব্যবহার করে চিকিৎসা দেওয়ায় বরগুনায় চারজনকে দন্ড দিয়েছেন। ২১ নভেম্বর বরগুনা পৌরসভার ফার্মেসি পট্টি সড়কে পরিচালিত সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ রায় দেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌরসভার ফার্মেসি পট্টি সড়কে পরিচালিত সামারি ট্রায়ালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরিয়ত উল্লাহ একজনকে দেড় বছর, একজনকে ছয় মাস কারাদন্ড ও দুজনকে এক লাখ টাকা করে অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জহিরুল ইসলাম সৌরভ, সুজন চন্দ্র লস্কর, বিধান রঞ্জন সরকার ও দিলীপ কুমার দাস। ভুল স্বীকার করায় বিধান ও দিলীপকে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০-এর ২২ ধারায় ১ লাখ টাকা করে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ শহরের ফার্মেসি পট্টি এলাকায় ভুয়া পদ-পদবি ব্যবহার করে চিকিৎসা প্রদানের দায়ে চারজনকে আটক করার নির্দেশ দেন। পরে সামারি ট্রায়াল পরিচালনা করলে তিনজন ভুল স্বীকার করায় তাদের ১ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুজন অর্থ পরিশোধ করলেও সুজন চন্দ্র লস্কর নামের একজন টাকা পরিশোধ করতে না পারায় তাকে ৬ মাসের কারাদদেওয়া হয়েছে। এছাড়া জহিরুল ইসলাম সৌরভ ভুল স্বীকার না করায় তাকে ১ বছর ৬ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. কামাল হোসেন বলেন, ভুয়া সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চিকিৎসা করায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ অনুযায়ী দন্ড দিয়েছেন। এসময় পুলিশসহ বরগুনা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার উপস্থিত ছিলেন।