দাউদকান্দি (কুমিল্লা) : সেতু এখন মরণফাদ -সংবাদ
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার জিংলাতুলি ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে কল্যাণপুর সেতুটি এখন মরণফাদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে তিন গ্রামের প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার লোক যাতায়াত করে। স্থানীয়রা জানান , প্রায় ১৫ বছর পূর্বে এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে ভাঙা সেতুটির উপর কাঠ দিয়ে জনগণ ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে। এছাড়া সেতুর উপর রিক্সা ও অটো রিক্সা এলে যাত্রীরা নেমে যেতে হয়।
কল্যাণপুর গ্রামের প্রবাসী জালাল উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, আমাদের তিন গ্রামের মানুষ চলাচলের একমাত্র অবলম্বন কল্যাণপুর সেতু অথচ দীর্ঘদিন এলাকাবাসী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে আমরা এ সেতুর স্থায়ী সমাধান চাই। কল্যাণপুর গ্রামের প্রবাসী কাউসার আহমেদ জানান , আমরা তিন গ্রামের হাজার হাজার মানুষ সেতুর উপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে আসছি আমরা দ্রুত সংস্কারের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
জিংলাতলি ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও সমাজসেবক মো. ইলিয়াস জানান , কল্যাণপুর সেতু ভেঙে যাওয়ায় আমরা দীর্ঘদিন তিন গ্রামের মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছি। আমাদের জিংলাতলী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম রনি ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদের প্রকৌশলী বিভাগের আবেদন করেছেন। আমরা দ্রুত সমস্যার সমাধান চাই।
কল্যাণপুর সেতুটির ব্যাপারে জিংলাতলী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম রনি জানান , জিংলাতলী ইউনিয়নের কল্যাণপুর সেতুটি অত্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো।
আমি মানুষের ভোগান্তি বুঝি আমি নিজেও ভুক্তভোগী আমি সেতুটির স্থায়ী সমাধানের জন্য উপজেলা পরিষদের প্রকৌশলী বিভাগে আবেদন করেছি এবং নতুন করে একটি সেতু প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম জানান, কল্যাণপুর সেতুটি শীঘ্রই সংস্কার করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) : সেতু এখন মরণফাদ -সংবাদ
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার জিংলাতুলি ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে কল্যাণপুর সেতুটি এখন মরণফাদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে তিন গ্রামের প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার লোক যাতায়াত করে। স্থানীয়রা জানান , প্রায় ১৫ বছর পূর্বে এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে ভাঙা সেতুটির উপর কাঠ দিয়ে জনগণ ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে। এছাড়া সেতুর উপর রিক্সা ও অটো রিক্সা এলে যাত্রীরা নেমে যেতে হয়।
কল্যাণপুর গ্রামের প্রবাসী জালাল উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, আমাদের তিন গ্রামের মানুষ চলাচলের একমাত্র অবলম্বন কল্যাণপুর সেতু অথচ দীর্ঘদিন এলাকাবাসী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে আমরা এ সেতুর স্থায়ী সমাধান চাই। কল্যাণপুর গ্রামের প্রবাসী কাউসার আহমেদ জানান , আমরা তিন গ্রামের হাজার হাজার মানুষ সেতুর উপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে আসছি আমরা দ্রুত সংস্কারের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
জিংলাতলি ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও সমাজসেবক মো. ইলিয়াস জানান , কল্যাণপুর সেতু ভেঙে যাওয়ায় আমরা দীর্ঘদিন তিন গ্রামের মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছি। আমাদের জিংলাতলী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম রনি ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদের প্রকৌশলী বিভাগের আবেদন করেছেন। আমরা দ্রুত সমস্যার সমাধান চাই।
কল্যাণপুর সেতুটির ব্যাপারে জিংলাতলী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম রনি জানান , জিংলাতলী ইউনিয়নের কল্যাণপুর সেতুটি অত্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো।
আমি মানুষের ভোগান্তি বুঝি আমি নিজেও ভুক্তভোগী আমি সেতুটির স্থায়ী সমাধানের জন্য উপজেলা পরিষদের প্রকৌশলী বিভাগে আবেদন করেছি এবং নতুন করে একটি সেতু প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম জানান, কল্যাণপুর সেতুটি শীঘ্রই সংস্কার করা হবে।