চরফ্যাসন (ভোলা) : সদর রোডে পুরাতন গরম কাপড়ের দোকান -সংবাদ
শীত এখনও পুরোপুরি নামেনি, তবু শহরের রাস্তা-ঘাটে ফুটে উঠেছে শীতের আগমনের রঙিন ছবি। চরফ্যাসন সদর রোডের ফুটপাত এখন মোটা সোয়েটার, জ্যাকেট, হুডি, উষ্ণ টুপি ও গ্লাভসে ভরে উঠেছে। হালকা শীতল বাতাসে ফুটপাত যেন এক ছোট্ট মেলার মতো উচ্ছ্বাসে ভেসে উঠেছে।সকাল থেকেই দোকান খোলা থাকে, কিন্তু বিকেলের দিকে ক্রেতার ভিড় চোখে পড়ার মতো। ছোট-বড় সব বয়সের মানুষ, এমনকি বৃদ্ধরাও শীতের প্রস্তুতি নিতে বাজারে এসেছেন। একটি দোকানে দেখা গেছে, সোয়েটারের দাম মাত্র ৫০ টাকা থেকে শুরু। মানসম্মত জ্যাকেটও পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার টাকার মধ্যে। কম খরচে ভালো পোশাক পেয়ে ক্রেতারা খুশি।
নাজিম হোসেন নামে এক ক্রেতা বলেন, বড় দোকানে শীতের পোকাশের দাম অনেক বেশি। এখানে একই মানের পোশাক অর্ধেক দামে পাওয়া যায়। তাই প্রতিবছরই শীতের শুরুতে এখানে আসি।
পুরাতন শীত পোশাক বিক্রেতা মো. মিন্টু সরদার জানান, ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে কয়েক লট পোশাক এনেছি। এখন দোকানে প্রায় তিন লাখ টাকার মাল আছে। শীত পুরোপুরি নামলে ক্রেতা আরওবাড়বে। তিনি আরও বলেন, বিকেলেই ক্রেতা বেশি আসে।
সবাই ধীরে ধীরে পোশাক দেখে, পছন্দ করে, কিনে। সোয়েটার, হুডি ও জ্যাকেটের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়া হয় কান ঢাকার টুপি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
চরফ্যাসন (ভোলা) : সদর রোডে পুরাতন গরম কাপড়ের দোকান -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫
শীত এখনও পুরোপুরি নামেনি, তবু শহরের রাস্তা-ঘাটে ফুটে উঠেছে শীতের আগমনের রঙিন ছবি। চরফ্যাসন সদর রোডের ফুটপাত এখন মোটা সোয়েটার, জ্যাকেট, হুডি, উষ্ণ টুপি ও গ্লাভসে ভরে উঠেছে। হালকা শীতল বাতাসে ফুটপাত যেন এক ছোট্ট মেলার মতো উচ্ছ্বাসে ভেসে উঠেছে।সকাল থেকেই দোকান খোলা থাকে, কিন্তু বিকেলের দিকে ক্রেতার ভিড় চোখে পড়ার মতো। ছোট-বড় সব বয়সের মানুষ, এমনকি বৃদ্ধরাও শীতের প্রস্তুতি নিতে বাজারে এসেছেন। একটি দোকানে দেখা গেছে, সোয়েটারের দাম মাত্র ৫০ টাকা থেকে শুরু। মানসম্মত জ্যাকেটও পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার টাকার মধ্যে। কম খরচে ভালো পোশাক পেয়ে ক্রেতারা খুশি।
নাজিম হোসেন নামে এক ক্রেতা বলেন, বড় দোকানে শীতের পোকাশের দাম অনেক বেশি। এখানে একই মানের পোশাক অর্ধেক দামে পাওয়া যায়। তাই প্রতিবছরই শীতের শুরুতে এখানে আসি।
পুরাতন শীত পোশাক বিক্রেতা মো. মিন্টু সরদার জানান, ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে কয়েক লট পোশাক এনেছি। এখন দোকানে প্রায় তিন লাখ টাকার মাল আছে। শীত পুরোপুরি নামলে ক্রেতা আরওবাড়বে। তিনি আরও বলেন, বিকেলেই ক্রেতা বেশি আসে।
সবাই ধীরে ধীরে পোশাক দেখে, পছন্দ করে, কিনে। সোয়েটার, হুডি ও জ্যাকেটের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়া হয় কান ঢাকার টুপি।