ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চরসাদীপুর এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৯টি অবৈধ ইটভাটা। এ সময় প্রায় এক কোটি টাকার কাঁচা ইট নষ্ট করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে দিনভর এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসিফুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক, সিনিয়র কেমিস্ট মো. হাবিবুল বাশার, পরিদর্শক নাসরিন সুলতানাসহ অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তারা। অভিযানে সহযোগিতা করে কুষ্টিয়া বিজিবি ৪৭ ব্যাটালিয়ন, কুষ্টিয়া পুলিশ বিভাগ, সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসিফুর রহমান বলেন, নদী বেষ্টিত চরসাদীপুর ইউনিয়নটি অত্যন্ত দুর্গম এলাকা। এখানে আসা যেমন কষ্টকর, ঠিক তেমনি অভিযান পরিচালনাও চ্যালেঞ্জিং। তবুও অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। আজ ৯টি ভাটা উচ্ছেদ করেছি, আরও কয়েকটি শনাক্ত আছে। পর্যায়ক্রমে সব অবৈধ ভাটা উচ্ছেদ করা হবে।
পরিবেশ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক জানান, কুষ্টিয়া জেলায় ১৮৫টির মত ইটভাটা রয়েছে।
যার মধ্যে মাত্র ১৭ টি ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র রয়েছে। অবৈধ এই ইটভাটা গুলো প্রতিবছর প্রশাসন এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের আইনকে অমান্য করে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনা করে আসছে। পর্যায়ক্রমে অবৈধ এসব ইটভাটাগুলোই অভিযান পরিচালনা করে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে তিনি ঘোষণা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ ইটভাটা দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশের ক্ষতি করে আসছিল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চরসাদীপুর এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৯টি অবৈধ ইটভাটা। এ সময় প্রায় এক কোটি টাকার কাঁচা ইট নষ্ট করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে দিনভর এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসিফুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক, সিনিয়র কেমিস্ট মো. হাবিবুল বাশার, পরিদর্শক নাসরিন সুলতানাসহ অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তারা। অভিযানে সহযোগিতা করে কুষ্টিয়া বিজিবি ৪৭ ব্যাটালিয়ন, কুষ্টিয়া পুলিশ বিভাগ, সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসিফুর রহমান বলেন, নদী বেষ্টিত চরসাদীপুর ইউনিয়নটি অত্যন্ত দুর্গম এলাকা। এখানে আসা যেমন কষ্টকর, ঠিক তেমনি অভিযান পরিচালনাও চ্যালেঞ্জিং। তবুও অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। আজ ৯টি ভাটা উচ্ছেদ করেছি, আরও কয়েকটি শনাক্ত আছে। পর্যায়ক্রমে সব অবৈধ ভাটা উচ্ছেদ করা হবে।
পরিবেশ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক জানান, কুষ্টিয়া জেলায় ১৮৫টির মত ইটভাটা রয়েছে।
যার মধ্যে মাত্র ১৭ টি ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র রয়েছে। অবৈধ এই ইটভাটা গুলো প্রতিবছর প্রশাসন এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের আইনকে অমান্য করে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনা করে আসছে। পর্যায়ক্রমে অবৈধ এসব ইটভাটাগুলোই অভিযান পরিচালনা করে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে তিনি ঘোষণা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ ইটভাটা দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশের ক্ষতি করে আসছিল।