ঠাকুরগাঁওয়ে তৌহিদি জনতার হামলায় বাউল সমর্থকদের ডাকা প্রতিবাদী সমাবেশ পণ্ড হয়েছে। এ সময় দুই সমর্থককে মারধর করেছে ঠাকুরগাঁওয়ের তৌহিদি জনতা।
বুধবার, (২৬ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে ঠাকুরগাঁও কোর্ট চত্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বাউল সাধকদের ওপর হামলা ও বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল সমর্থকরা একটি প্রতিবাদী সমাবেশ ডাকে। সকাল থেকেই বাউল সমর্থকদের ডাকা প্রতিবাদী সমাবেশ ঘিরে শহরজুড়ে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। দুপুরে ঠাকুরগাঁও কোর্ট চত্বরে বাউল সমর্থকরা অবস্থান নিলে। তাদের বিপরীতে তৌহিদি জনতা অবস্থান নেয়। যা এক পর্যায়ে সংঘাতে রূপ নেয়।
ঠাকুরগাঁওয়ে বাউল সমর্থক সোহেল রানা বলেন, আমরা বাক-স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।
নবীর রাসুল সা. যখন ছিলেন। তার জামানায় কি তাকে নিয়ে কুটুক্তি ষড়যন্ত্র হয়নি। ইসলাম নিয়ে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়নি।
তাই বলে কি তিনি কাউকে হত্যা করেছিলেন, কারও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেছিলেন। তৌহিদি জনতার নামে যে নৈরাজ্য চলছে এটা নবীর কোনো সুন্নত নয়।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি সরয়ার বলেন, আমরা ঘটনা জানার পর পরেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করেছি। এখনও এই বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
ঠাকুরগাঁওয়ে তৌহিদি জনতার হামলায় বাউল সমর্থকদের ডাকা প্রতিবাদী সমাবেশ পণ্ড হয়েছে। এ সময় দুই সমর্থককে মারধর করেছে ঠাকুরগাঁওয়ের তৌহিদি জনতা।
বুধবার, (২৬ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে ঠাকুরগাঁও কোর্ট চত্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বাউল সাধকদের ওপর হামলা ও বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল সমর্থকরা একটি প্রতিবাদী সমাবেশ ডাকে। সকাল থেকেই বাউল সমর্থকদের ডাকা প্রতিবাদী সমাবেশ ঘিরে শহরজুড়ে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। দুপুরে ঠাকুরগাঁও কোর্ট চত্বরে বাউল সমর্থকরা অবস্থান নিলে। তাদের বিপরীতে তৌহিদি জনতা অবস্থান নেয়। যা এক পর্যায়ে সংঘাতে রূপ নেয়।
ঠাকুরগাঁওয়ে বাউল সমর্থক সোহেল রানা বলেন, আমরা বাক-স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।
নবীর রাসুল সা. যখন ছিলেন। তার জামানায় কি তাকে নিয়ে কুটুক্তি ষড়যন্ত্র হয়নি। ইসলাম নিয়ে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়নি।
তাই বলে কি তিনি কাউকে হত্যা করেছিলেন, কারও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেছিলেন। তৌহিদি জনতার নামে যে নৈরাজ্য চলছে এটা নবীর কোনো সুন্নত নয়।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি সরয়ার বলেন, আমরা ঘটনা জানার পর পরেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করেছি। এখনও এই বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি।