ডিজিটাল বৈষম্যের কারণে অনেক নাগরিক এখনও ডিজিটাল কর্মকাণ্ডের বাইরে থেকে যাচ্ছেন। এজন্য ‘ই-পার্টিসিপেশন’ নীতিমালার বাস্তবায়ন বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা এমন অভিমত দিয়েছেন বৃহস্পতিবার, (২৭ নভেম্বর ২০২৫) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে প্রস্তাবিত ‘ই-পার্টিসিপেশন’ নীতিমালা উপস্থাপন ও হস্তান্তর অনুষ্ঠানে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নাগরিক অংশগ্রহণ বাড়াতে নীতিমালাটি তৈরি করেছে মিডিয়া অ্যান্ড রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এমআরডিআই)। অনুষ্ঠানেরও আয়োজক ছিল তারা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, (সরকারি সিদ্ধান্ত) নাগরিক অংশগ্রহণের জন্য যে নতুন নীতি তৈরি হচ্ছে, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইসিটি বিভাগ ‘ই-পার্টিসিপেশন’ বাস্তবায়নে গুরুত্ব সহকারে কাজ করছে, যার প্রভাব শীঘ্রই দৃশ্যমান হবে। এই প্রস্তাবিত কাঠামোর খসড়াটি আইন ও নীতি বিভাগের ভেটিংয়ে পাঠানো হবে এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ এর বাস্তবায়ন এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, দেশের প্রায় ৪৬ শতাংশ জনগণ ফিচার ফোন ব্যবহার করেন। ফিচার ফোন ব্যবহারকারী ব্যক্তিরা সরকারি ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচিত নন। যারা সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করছেন, তাদের বেশিরভাগই শিক্ষিত ও শহরের বাসিন্দা। ফলে বড় একটি অংশ এর বাইরে থেকে যাচ্ছেন। তাদের কীভাবে এই সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা যায়, সেটি নীতিমালায় থাকা জরুরি।
অনুষ্ঠানে এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. দাউদ মিয়া বলেন, সরকার ও এনজিও (বেসরকারি সংস্থা) দীর্ঘদিন যাবৎ পৃথকভাবে সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এ কাজে সমন্বয় করতে একটি কেন্দ্রীয় ডিজিটাল সেবা ব্যবস্থাপনা গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটি কার্যকর হলে নাগরিকরা এক প্ল্যাটফর্মে বহুমুখী সেবা পাবেন এবং ‘ই-পার্টিসিপেশন’ আরও গতিশীল হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
ডিজিটাল বৈষম্যের কারণে অনেক নাগরিক এখনও ডিজিটাল কর্মকাণ্ডের বাইরে থেকে যাচ্ছেন। এজন্য ‘ই-পার্টিসিপেশন’ নীতিমালার বাস্তবায়ন বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা এমন অভিমত দিয়েছেন বৃহস্পতিবার, (২৭ নভেম্বর ২০২৫) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে প্রস্তাবিত ‘ই-পার্টিসিপেশন’ নীতিমালা উপস্থাপন ও হস্তান্তর অনুষ্ঠানে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নাগরিক অংশগ্রহণ বাড়াতে নীতিমালাটি তৈরি করেছে মিডিয়া অ্যান্ড রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এমআরডিআই)। অনুষ্ঠানেরও আয়োজক ছিল তারা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, (সরকারি সিদ্ধান্ত) নাগরিক অংশগ্রহণের জন্য যে নতুন নীতি তৈরি হচ্ছে, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইসিটি বিভাগ ‘ই-পার্টিসিপেশন’ বাস্তবায়নে গুরুত্ব সহকারে কাজ করছে, যার প্রভাব শীঘ্রই দৃশ্যমান হবে। এই প্রস্তাবিত কাঠামোর খসড়াটি আইন ও নীতি বিভাগের ভেটিংয়ে পাঠানো হবে এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ এর বাস্তবায়ন এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান বলেন, দেশের প্রায় ৪৬ শতাংশ জনগণ ফিচার ফোন ব্যবহার করেন। ফিচার ফোন ব্যবহারকারী ব্যক্তিরা সরকারি ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচিত নন। যারা সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করছেন, তাদের বেশিরভাগই শিক্ষিত ও শহরের বাসিন্দা। ফলে বড় একটি অংশ এর বাইরে থেকে যাচ্ছেন। তাদের কীভাবে এই সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা যায়, সেটি নীতিমালায় থাকা জরুরি।
অনুষ্ঠানে এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. দাউদ মিয়া বলেন, সরকার ও এনজিও (বেসরকারি সংস্থা) দীর্ঘদিন যাবৎ পৃথকভাবে সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এ কাজে সমন্বয় করতে একটি কেন্দ্রীয় ডিজিটাল সেবা ব্যবস্থাপনা গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটি কার্যকর হলে নাগরিকরা এক প্ল্যাটফর্মে বহুমুখী সেবা পাবেন এবং ‘ই-পার্টিসিপেশন’ আরও গতিশীল হবে।