দিনাজপুরের বিরামপুরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে সামসুদ্দীন মণ্ডল (৬২) নামের এক বৃদ্ধকে কুপিয়ে গুরুতর জখম ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে মোট ১২ জনকে আসামি করে বিরামপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পূর্ব জগন্নাথপুর (মন্ডলপাড়া) এলাকার মৃত শরীতুল্যা মণ্ডলের ছেলে সামসুদ্দীন মণ্ডলের সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিন ধরে জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিল।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৩০ অক্টোবর ২০২৫ বৃহস্পতিবার রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে বিরামপুর হাইওয়ে রোডের চন্ডিপুর এলাকায় পাকা সড়কের পাশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আসামিরা বাদীর পথরোধ করে। এ সময় মামলার ২নং আসামি রিয়াজুল ইসলামের নির্দেশে ১নং আসামি তাজুল ইসলাম (মন্টু) ধারালো ছুরি দিয়ে বাদীর মাথায় আঘাত করলে তিনি গুরুতর জখম হন এবং পরে তার মাথায় ৪টি সেলাই লাগে।
পরবর্তীতে রিয়াজুল ইসলাম ও জয়নাল ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করলে বাদীর ডান হাতের আঙুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ও পিঠে গুরুতর জখম হয়। অন্য আসামিরা লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে তার দুই পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। হামলাকারীরা বাদীর পকেট থেকে ২০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং বাদীর ছেলে মোহাম্মদ আলী সাজুকে জোরপূর্বক তিনটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করাতে বাধ্য করে বলে এজাহারে উল্লেখ আছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
দিনাজপুরের বিরামপুরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে সামসুদ্দীন মণ্ডল (৬২) নামের এক বৃদ্ধকে কুপিয়ে গুরুতর জখম ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে মোট ১২ জনকে আসামি করে বিরামপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পূর্ব জগন্নাথপুর (মন্ডলপাড়া) এলাকার মৃত শরীতুল্যা মণ্ডলের ছেলে সামসুদ্দীন মণ্ডলের সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিন ধরে জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিল।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৩০ অক্টোবর ২০২৫ বৃহস্পতিবার রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে বিরামপুর হাইওয়ে রোডের চন্ডিপুর এলাকায় পাকা সড়কের পাশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আসামিরা বাদীর পথরোধ করে। এ সময় মামলার ২নং আসামি রিয়াজুল ইসলামের নির্দেশে ১নং আসামি তাজুল ইসলাম (মন্টু) ধারালো ছুরি দিয়ে বাদীর মাথায় আঘাত করলে তিনি গুরুতর জখম হন এবং পরে তার মাথায় ৪টি সেলাই লাগে।
পরবর্তীতে রিয়াজুল ইসলাম ও জয়নাল ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করলে বাদীর ডান হাতের আঙুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ও পিঠে গুরুতর জখম হয়। অন্য আসামিরা লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে তার দুই পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। হামলাকারীরা বাদীর পকেট থেকে ২০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং বাদীর ছেলে মোহাম্মদ আলী সাজুকে জোরপূর্বক তিনটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করাতে বাধ্য করে বলে এজাহারে উল্লেখ আছে।