গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : সোনালী রংগে ছেয়ে গেছে ধান ক্ষেত -সংবাদ
গোবিন্দগঞ্জে পাথারের পর পাথারজুড়ে সোনালী রংগে ছেয়ে গেছে ধান ক্ষেত। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি কৃষকরা। তবে হাসির আড়ালে লুকিয়ে আছে এক নিঃশব্দ কষ্ট। ফলন ভালো হলেও ন্যায্য দাম না পেয়ে হতাশ কৃষকরা। উপজেলা বিভিন্ন এলাকা ঘুড়ে দেখা গেছে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। একদিকে ধান মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত অন্যদিকে বস্তা ভর্তি করা নিয়ে দিন পার করছেন কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে তথ্য অনুযায়ী চলতি মৌসুমে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় ৩১ হাজার ৭ শত হেক্টও জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে। উৎপাদনে ১০০ ভাগ ছাড়িয়ে গেছে উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজাওে ধানের দাম কম হওয়ায় তারা লাভের মুখ দেখতে পারছেন না। স্থানীয় কৃষক সাইফুল জানান, বিঘাপ্রতি ১৯ থেকে ২০ মণ ধানের ফলন হয়েছে। কিন্তু উৎপাদন খরচ (সার, বীজ, শ্রমিক, চাষ ও পরিবহন) মিলে প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। অন্যদিকে বাজারে ১২ থেকে ১৩ শত টাকায় বিক্রয় হচ্ছে ধান। যা দিয়ে খরচও উঠছে না। কৃষকগণ বলেন, ধানের ফলন ভালো কিন্তু দাম নেই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : সোনালী রংগে ছেয়ে গেছে ধান ক্ষেত -সংবাদ
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জে পাথারের পর পাথারজুড়ে সোনালী রংগে ছেয়ে গেছে ধান ক্ষেত। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি কৃষকরা। তবে হাসির আড়ালে লুকিয়ে আছে এক নিঃশব্দ কষ্ট। ফলন ভালো হলেও ন্যায্য দাম না পেয়ে হতাশ কৃষকরা। উপজেলা বিভিন্ন এলাকা ঘুড়ে দেখা গেছে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। একদিকে ধান মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত অন্যদিকে বস্তা ভর্তি করা নিয়ে দিন পার করছেন কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে তথ্য অনুযায়ী চলতি মৌসুমে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় ৩১ হাজার ৭ শত হেক্টও জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে। উৎপাদনে ১০০ ভাগ ছাড়িয়ে গেছে উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজাওে ধানের দাম কম হওয়ায় তারা লাভের মুখ দেখতে পারছেন না। স্থানীয় কৃষক সাইফুল জানান, বিঘাপ্রতি ১৯ থেকে ২০ মণ ধানের ফলন হয়েছে। কিন্তু উৎপাদন খরচ (সার, বীজ, শ্রমিক, চাষ ও পরিবহন) মিলে প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। অন্যদিকে বাজারে ১২ থেকে ১৩ শত টাকায় বিক্রয় হচ্ছে ধান। যা দিয়ে খরচও উঠছে না। কৃষকগণ বলেন, ধানের ফলন ভালো কিন্তু দাম নেই।